বিদ্যুৎ উৎপাদন বাড়লেও বিতরণ ব্যবস্থায় সংকট

Other

বেসরকারি বিদ্যুৎ উৎপাদন কেন্দ্রের মতো প্রয়োজনে সঞ্চালন লাইন নির্মাণেও বেসরকারি বিনিয়োগের কথা ভাবছে সরকার। কারণ সঞ্চালন লাইনের অভাবে বহু প্রস্তুত বিদ্যুৎ কেন্দ্রের বিদ্যুৎ ব্যবহার করা যাচ্ছে না। অথচ সে সব কেন্দ্রের জন্য বিপুল অঙ্কের ভর্তুকী দিতে হচ্ছে সরকারকে।  

দেশের দক্ষিণাঞ্চলের শেষ প্রান্ত উপজেলা কলাপাড়ায় এ মুহুর্তে দেশের সবচেয়ে বড় বিদ্যুৎ কেন্দ্র পায়রা তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রটির এমন সগর্ব অবস্থান।

কিন্তু কলাপাড়াতেই এখনো দিনরাত ২৪ ঘন্টায় বিদ্যুৎ চলে যায় ৩ থেকে ৪ বার। যথাযথ সঞ্চালন লাইনের অভাবে এই অবস্থা। এমন অবস্থা দেশের বহু জাগাতেও।

বাংলাদেশ-চায়না পাওয়ার কোম্পানী লি: নির্ধারিত সময়ে পাওয়ার প্লান্ট নির্মাণ করলেও সরবরাহের ক্ষেত্রে শুরুতেই লাইনের বাধার মুখে পড়ে ৬৬০ মেগাওয়াট ক্ষমতার প্রথম ইউনিটটি।

গত বছরের ১৪ মের পর একই বছরের ডিসেম্বরে চালু হয় ২য় ইউনিট। তবে সেই বিদ্যুৎ নিতে না পাবার কারণে প্রতিমাসে শত কোটি টাকার ক্যাপাসিটি চার্জের  সাথে যোগ হয়েছে অলসকেন্দ্রের দক্ষতা কমে আসার শঙ্কাও।   

সঞ্চালন লাইন নির্মাণে এ মুহুর্তে পদ্মা নদীর অংশটাই বড় বাধা হয়ে দাড়িয়েছে যা কাটছেও না সহজেই।

ফলে কেন্দ্র নির্মাণে আগে এখন লাইন নির্মাণের উপর জোর দিচ্ছেন বিশেষজ্ঞরা।  

এমন বাস্তবতার পর বেসরকারিখাতের মাধ্যমে সঞ্চালন লাইনের পরিকল্পনা নিয়েছে সরকার। এ সংকট অচিরেই কাটবে বলেও মনে করছেন মন্ত্রী।

আরও পড়ুন:


বিএনপির আন্দোলনের হাতিয়ারে মরিচা ধরে গেছে: ওবায়দুল কাদের

নির্বাচন নির্বাচন খেলা আর হবে না: মির্জা ফখরুল

রোহিঙ্গাদের নেতা মুহিবুল্লাহ হত্যায় আরও দুইজন গ্রেপ্তার

প্রবাসীদের জন্য নতুন যে নির্দেশনা দিয়েছে সৌদি সরকার


 

পায়রার এ কেন্দ্রটির পাশে নির্মান হতে যাচ্ছে আরো প্রায় ৩৬শ মেগাওয়াটের বিদ্যুৎ কেন্দ্র, যার সঞ্চালন লাইনের কাজ পেয়েছে এবার বাংলাদেশ-চায়না পাওয়ার কোম্পানী নিজেই।

news24bd.tv/আলী