বিমানবন্দরে আরিটিপিসিআর ল্যাব স্থাপন হলেও সেবা নিয়ে পাহাড় সমান অভিযোগ আরব আমিরাতগামী যাত্রীদের। একইসাথে অন্য গন্তব্যে যাওয়ার ক্ষেত্রেও সময় মতো ফ্লাইট না পাওয়া, টিকিটের উচ্চমূল্য, ট্রাভেল এজেন্সির প্রতারণা এবং এয়ারপোর্ট সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা-কর্মচারীদের অসহযোগিতার নানা চিত্র তুলে ধরেন যাত্রীরা। সোমবার সিভিল এভিয়েশন কর্তৃপক্ষের গণশুনানিতে উঠে আসা এসব অভিযোগ আমলে নিয়ে তা সমাধানের আশ্বাস দেন সংস্থাটির চেয়ারম্যান।
ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে করোনা পরীক্ষার জন্য গেল ২৯ অক্টোবর থেকে চালু হয় আরটিপিসিআর ল্যাব।
ফলে আটকে পড়া প্রবাসীদের সংযুক্ত আরব আমিরাতে ফিরতে আর কোন বাধা নেই।তবে সোমবার বিমানবন্দরে আয়োজিত গণশুনানিতে অংশ নিয়ে যাত্রীরা জানান, কতটা অব্যবস্থাপনায় চলছে আরটিপিসি্আর টেস্ট।
শুধু আরটিপিসিআর নিয়েই ভোগান্তি না। আছে এয়ারলাইন্স কোম্পানী, ট্রাভেল এজেন্সি কিংবা বিমানবন্দর কর্মকর্তা কর্মচারীদের বিরুদ্ধে হয়রানির অভিযোগও।
এসব অভিযোগ শুনে তাৎক্ষণিকভাবে সংশ্লিষ্ট বিভাগের কাছে জবাব চান সিভিল এভিয়েশন কর্তৃপক্ষ।
সিভিল এবিয়েশন কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান সবগুলো অভিযোগ আমলে নিয়ে এর সুষ্ঠু সমাধানের আশ্বাস দেন। পাশাপাশি যাত্রীদেরও সচেতন হওয়ার আহ্বান জানান।
আরও পড়ুন:
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় আইপিএল নিয়ে জুয়া, ৩ জনের সাজা
চট্টগ্রাম আদালত এলাকায় বোমা হামলা মামলার রায় আজ
টুইটার অ্যাকাউন্ট ফিরে পেতে আদালতে ট্রাম্প
যুবলীগ নেতার সঙ্গে ভিডিও ফাঁস! মামলা তুলে নিতে নারীকে হুমকি
বিমানবন্দরে যাত্রীদের বিশেষ করে প্রবাসী কর্মীদের সেবা নিশ্চিত করতে নিয়মিত গণশুনানীর আয়োজন করে সিভিল এভিয়েশন কর্তৃপক্ষ।
news24bd.tv/আলী