সময়ের প্রয়োজনে সমতলের ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীদের পোশাক, ভাষা, উৎসবে দ্রুত আসছে পরিবর্তন। জীবন-যাপনে ধীরে ধীরে বাঙালি হয়ে উঠছেন তারা। অভাব, অনিশ্চয়তা, অশিক্ষাতো জীবনকে কোনঠাঁসা করেছে অনেক আগেই। ভরসা এখন সরকারই; বলছেন বিশেষজ্ঞরা।
‘গাছ লাগান পরিবেশ বাঁচান’ সরকার যখন এই স্লোগান দিচ্ছে; তার বহু বহু বছর আগে থেকে সাঁওতাল, ওঁরাও, পাহান, মাহাতোরা বছরের একটি নির্দিষ্ট সময়ে করে বৃক্ষ বন্দনা। এটিই কারাম উৎসব। সুখ-শান্তির প্রার্থনায় তারা গাছের পূজা করেন।
আরও পড়ুন:
পঞ্চম শ্রেণির ছাত্রী খালাতবোনকে রেস্টহাউজে নিয়ে ধর্ষণ
ঝালকাঠিতে দুর্বত্তদের এলোপাতাড়ি কোপে স্ত্রী নিহত, স্বামী আহত
আরিয়ানের ক্ষোভ, ‘পার্টিতে লোক ছিল ১৩০০, গ্রেপ্তার শুধু ১৭’
আধুনিক জীবনের প্রতিহিংসা, স্বার্থপরতা গ্রাস করছে তাদের।
গবেষণা বলছে ৭৯.৩ শতাংশ মানুষই ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীদেরকে ইতিবাচক চোখে দেখেন না। তাই অনেক ক্ষেত্রে তারা বাঙালি সংস্কৃতির সাথে মিশে যেতে বাধ্য হন। ফলে তাদের লোকায়ত জ্ঞান, ঐতিহ্য, বিশ্বাস ও রীতিনীতি অনেক জায়গায় বিলুপ্ত হচ্ছে।
দিন যায়, রাত আসে। আঁধার কাটেনা এই জীবনের। উৎসব সেখানে ক্ষণস্থায়ি গোধূলির মতোই রঙ ছড়ায়।
news24bd.tv/ তৌহিদ