আলোচিত কাদের মির্জার অনুসারীদের বিরুদ্ধে নোয়াখালীর কোম্পানীগঞ্জ উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা খিজির হায়াত খানের (৭৫) বাসায় ককটেল হামলা এবং কোম্পানীগঞ্জে নুরানি মাদরাসা বন্ধ করে দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে। বোমা হামলার বিষয়ে জানা গেছে, শনিবার (৯ অক্টোবর) রাত সাড়ে ১০টার দিকে উপজেলার চরকাঁকড়া ইউনিয়নের ৫ নম্বর ওয়ার্ডের খিজির হায়াত মঞ্জিলে এ হামলা চালানো হয়।
খিজির হায়াত খানের সহধর্মিণী ও উপজেলা মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান আরজুমান পারভিন রুনু দাবি করেন, রাত সাড়ে ১০টার দিকে কাদের মির্জার ২০-২৫ জন অনুসারী সিএনজি চালিত অটোরিকশা যোগে আমাদের বাসার সামনের সড়কে এসে দাঁড়ায়। এ সময় তারা বিকট শব্দে ৬টি ককটেল বিস্ফোরণ ঘটায়।
এলাকাবাসী এলে তারা পালিয়ে যায়।এদিকে কোম্পানীগঞ্জে আওয়ামী লীগের দুই গ্রুপের দ্বন্দ্বের জেরে কাদের মির্জার অনুসারীদের বিরুদ্ধে প্রতিপক্ষ উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান আজম পাশা চৌধুরী রুমেলদের বাবার নামে প্রতিষ্ঠিত একটি নুরানি মাদরাসা বন্ধ করে দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে। বসুরহাট পৌরসভার ৬ নম্বর ওয়ার্ডে কামাল পাশা তা’লীমুল কোরআন মাদরাসাটি।
মাদরাসার মুহতামিম মাওলানা মোছলে উদ্দিন সুমন জানান, গতকাল সকাল ৮টার দিকে ছাত্রছাত্রীরা মাদরাসায় আসছিল।
তিনি আরও জানান, 'সোহেল চৌধুরী শিক্ষকদের মাদরাসা থেকে চলে যেতে বলেছে। পরে আমি মাদরাসা বন্ধ করে চলে আসি। '
আরও পড়ুন:
কারা নিয়ন্ত্রণ করে রোহিঙ্গা ক্যাম্প
পরকীয়ার জেরে শ্যালিকার বিয়ে ভাঙলেন দুলাভাই, অপত্তিকর ছবি!
বিয়ের প্রলোভনে ধর্ষণ, অন্তঃসত্ত্বা তরুণী
অন্যদিকে সোহেল চৌধুরী অভিযোগ নাকচ করে দিয়ে বলেন, আমার ভাইয়ের মাথা ফাটিয়ে দিয়ে তারা ভয়ে মাদরাসা বন্ধ রেখেছে। মাদরাসা বন্ধ রেখে আমাদেরকে উল্টো ফাঁসানোর পাঁয়তারা করছে।
news24bd.tv রিমু