পাসপোর্ট অফিসে টাকা দিলে সব মেলে

Other

অনিয়ম-দুনীর্তির কারণে দুর্ভোগ আর যন্ত্রণার কেন্দ্রবিন্দু হয়ে উঠেছে সিলেট বিভাগীয় পাসপোর্ট অফিস। সেবা গ্রহীতাদের অভিযোগ, এসব অভিযোগে এ প্রতিষ্ঠানের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে একাধিকবার উচ্চ পর্যায়ের তদন্ত হলেও তারা রয়েছেন বহাল তবিয়তে। এ কারণে দুর্নীতির মায়াজালে বন্দি হয়ে পড়েছে এ প্রতিষ্ঠান। তবে এসব অভিযোগ অস্বীকার করেছেন সংশ্লিষ্টরা।

নানা তৎপরতার পর থেমে নেই সিলেট বিভাগীয় পাসপোর্ট অফিসের অনিয়ম ও দুর্নীতি। সেবা গ্রহীতাদের অভিযোগ, পুলিশ ভেরিফিকেশন, জন্মনিবন্ধন সনদ আর সত্যায়িত করার সিল সবই আছে দালালের কাছে। দরকার শুধু টাকা।  

এসব অবৈধ কাজ দিনের পর দিন করছে এ প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তা কর্মচারীরা।

এতে প্রতিনিয়ত চরম দুর্ভোগের শিকার হচ্ছেন তারা।

২০১১ সালে অনিয়মের অভিযোগে বদলি হন সিলেট পাসপোর্ট অফিসের তৎকালীন উপ পরিচালক এ.কে.এম মাজহারুল ইসলাম। ২০১৭ সালে ডিডি হয়ে সিলেটে এসে ফের অনিয়মে জড়ান এই কর্মকর্তা। আবারও বদলি করা হয়।   

আরও পড়ুন


থেমে-থেমে জ্বর আসছে খালেদা জিয়ার, খাচ্ছেনও খুবই অল্প

কুমিল্লার ঘটনা উদ্দেশ্যমূলক ও পরিকল্পিত: রিজভী

যুক্তরাষ্ট্রে উড়াল দিলেন মৌসুমী, ভিসা মেলেনি ওমর সানীর

ক্ষমতায় যাওয়ার বিএনপির রঙিন খোয়াব অচিরেই দুঃস্বপ্নে পরিণত হবে: কাদের


তবে ২০১৯ সালে তৎকালীন মন্ত্রীর ব্যক্তিগত কর্মকর্তার আস্থাভাজন হিসেবে পরিচালক হয়ে ফেরেন এই অফিসে। ফের  নতুন করে নানা অনিয়মের কেন্দ্রবিন্দু হয়ে উঠে এই পাসপোর্ট অফিস।

নানা অভিযোগে এরই মধ্যে তার বিরুদ্ধে তদন্ত শুরু করেছে সরকারের একাধিক সংস্থা। তবে বরাবরের মতো অভিযোগ অস্বীকার করলেন এই কর্মকর্তা। এই প্রতিষ্ঠানের অনিয়ম- দুর্নীতি বন্ধে সরকার দ্রুত কার্যকর পদক্ষেপ নেবে এমন প্রত্যাশা ভুক্তভোগীদের।

news24bd.tv নাজিম