সুতার বাড়তি দামে বিপাকে তৈরি পোশাক রপ্তানিকারকরা

Other

সুতার বাড়তি দামে মহাবিপাকে তৈরি পোশাক রপ্তানিকারকরা। তারা বলছেন, সুতার দাম অস্বাভাবিক হারে বাড়লেও রপ্তানিতে বাড়তি দাম পাচ্ছেনা তারা। এতে বড়দিনকে কেন্দ্র করে নেয়া পোশাকের অর্ডার ঠিকভাবে দিতে পারবেন কিনা তা নিয়ে এখন দুশ্চিন্তায় রপ্তানিকারকরা। যদিও সুতা উৎপাদকরা বলছেন, বিশ্ববাজারে তুলার দাম বেড়ে যাওয়ায় তৈরি হয়েছে এমন পরিস্থিতি।

এজন্য দেশের অভ্যন্তরে সুতা তৈরির সক্ষমতা বাড়ানোর কথা বলছেন তারা।  

গেলো অর্থবছরে বাংলাদেশ থেকে তৈরি পোশাক রপ্তানি হয়েছে ৩,১৪২ কোটি ডলারের। চলতি অর্থবছরের প্রথম তিন মাসেও রপ্তানি প্রবৃদ্ধি বেশ ভালো। তবে সুতার সংকটে তা ধরে রাখা নিয়ে সংশয়ে উদ্যোক্তারা।

একদিকে সুতার বাড়তি দাম তার উপর বাজারে সুতার স্বল্পতা, সব মিলে অস্বস্তি চরমে পোশাক রপ্তানিকারকদের। বস্ত্রকল মালিকদের সংগঠন বিটিএমএর হিসেব বলছে, ২০২০ সালের জুলাই মাসে প্রতি কেজি সুতার দাম ছিলো ২.৫৩ ডলার। যা বছরের ব্যবধানে বেড়ে দাড়িয়েছে ৪.২ ডলার। অর্থাৎ বেড়েছে প্রায় ৬৬ ‍শতাংশ। আবার সুতার সংকটে সামনের বড়দিনের অর্ডার নিয়ে দুশ্চিন্তাও বাড়ছে।

বর্তমানে ৫০০ অধিক সুতার তৈরির কারখানা রয়েছে বাংলাদেশে। তারপরও পোশাক রপ্তানিকারকদের সুতার জন্য ভরসা করতে হচ্ছে আশপাশের কয়েকটি দেশের উপর।

আরও পড়ুন:


গাজীপুরে রাস্তা থেকে তুলে নিয়ে পার্লার কর্মীকে গণধর্ষণ

পরিকল্পিতভাবে সাম্প্রদায়িক অপশক্তি পূজায় সহিংসতা সৃষ্টি করেছে: কাদের

ইন্দোনেশিয়ার বালিতে শক্তিশালী ভূমিকম্প, নিহত ৩

ঘোড়ার খামারে বিয়ে করছেন বিল গেটসের মেয়ে


সুতার বাজারের এই অস্থিরতার জন্য বিশ্ববাজারে তুলার দাম বৃদ্ধিকে দায়ি করছেন সুতা উৎপাদকরা।

তবে সংকট যাতে দীর্ঘমেয়াদি না হয় সেজন্য বিজিএমইএ, বিকেএমইএ, বিটিএমএ সহ কয়েকটি সংগঠন এক হয়ে কাজ করছে বলেও জানান উদ্যোক্তারা।

news24bd.tv নাজিম