পাত্র দেখে ফেরার পথে বিউটি পার্লারের এক কর্মী দলবদ্ধ ধর্ষণের শিকার হয়েছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। ওই পার্লার কর্মীকে (২০) রাস্তা থেকে তুলে নিয়ে পালাক্রমে ধর্ষণ করে অভিযুক্তরা। ধর্ষণের শিকার নারীর বাড়ি ময়মনসিংহের ত্রিশালে। তিনি স্থানীয় একটি বিউটি পার্লারে কাজ করেন।
শুক্রবার (১৫ অক্টোবর) রাতে গাজীপুরের শ্রীপুর উপজেলার কাওরাইদ ইউনিয়নের শিমুলতলার বলদী ঘাট এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় জড়িত থাকার অভিযোগে দু’জনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন- শ্রীপুর উপজেলার কাওরাইদ ইউনিয়ন শিমুলতলা গ্রামের মৃত নূরুল ইসলামের ছেলে কামরুজ্জামান (৪০) ও ধামলই গ্রামের আবুল কালামের ছেলে গোলাপ মিয়া (৩৫ )।
পুলিশ জানায়, ওই নারীর স্থানীয় মোস্তফার সঙ্গে প্রেমের সম্পর্ক হয়। এই সুবাদে শুক্রবার সন্ধ্যায় মোস্তফার ভাগিনার জন্য পাত্র দেখতে এক বান্ধবীকে নিয়ে পাত্রের বাড়িতে যায়। সেখান থেকে পাত্র দেখা শেষ করে রাত দশটার দিকে কাওরাইদ বাজার থেকে অটোরিকশায় ত্রিশালের উদ্দেশে রওনা হয়।
এক পর্যায়ে রাত সাড়ে দশটার সময় শিমুলতলায় ওই নারীর অটোরিকশা আটকায় অভিযুক্তরা। এরপর ওই নারীকে জোরপূর্বক তুলে নিয়ে বলদীঘাট সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের নির্মাণাধীন ভবনের একটি রুমে পালাক্রমে ধর্ষণ করেন।
আরও পড়ুন:
মিনিস্টারে বিশাল নিয়োগ , যোগ্যতা ৮ম শ্রেণী
বর্ডার গার্ড বাংলাদেশে চাকরি, যোগ্যতা এসএসসি
জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তরে চাকরির সুযোগ, যোগ্যতা এইচএসসি
পল্লী বিদ্যুৎতে বড় নিয়োগ, যোগ্যতা এসএসসি
শ্রীপুর মডেল থানার ওসি (অপারেশন) গোলাম সারোয়ার সংবাদমাধ্যমকে জানান, দলবদ্ধ ধর্ষণের ঘটনায় থানায় মামলা হয়েছে। এসময় ধর্ষণের শিকার নারীর এক বান্ধবীও লাঞ্ছিত হয়েছিল। পরে ওই ঘটনায় জড়িত দু’জন আসামিকে গ্রেপ্তার করে আদালতে পাঠানো হয়েছে। আদালত তাদের জেলহাজতে পাঠিয়েছেন।
news24bd.tv/আলী