তাই মোবাইল ফোন তৈরিতে ব্যবহার করা হয় মুল্যবান এই ধাতব স্বর্ণ। কারণ এটি বিদ্যুৎ সুপরিবাহী। শুধু সোনাই নয় রুপা ও তামা ব্যবহার করা হয়ে থাকে মোবাইল ফোন তৈরিতে। সোনা ক্ষয় হয় না, মরিচা ধরে না।
তাই মোবাইল ফোনের ইন্টিগ্রেটেড সারকিট বোর্ডের ছোট্ট কানেকটরগুলোতে স্বর্ণ ব্যবহৃত হয়। যদিও এটি খুব সামান্য পরিমাণে থাকে। তবে ফেলে দেওয়া অনেকগুলো ফোন থেকে সংগ্রহ করা যায় উল্লেখযোগ্য পরিমাণ সোনা, যা দিয়ে চলে কোটি টাকার ব্যবসা।বিবিসিেএবং আনন্দবাজার সূত্রে জানা যায়, স্মার্টফোন বা আইফোন, সব ধরনের মোবাইল ফোন তৈরিতেই সোনা থাকে।
অব্যবহৃত মোবাইল ফোন যেখানে আমাদের কাছে প্রযুক্তি বর্জ্য। সেখান থেকে সোনার মতো দামি ধাতু বের করে চলছে রমরমা ব্যবসা। হিসাব বলছে, ৪১টি মোবাইল ফোন থেকেই ১ গ্রাম সোনা পাওয়া যায়। বাংলাদেশি মুদ্রায় এখন যার গড় মূল্য ছয় হাজার ২৭৩ টাকা। ওই হিসাবেই দেখা গেছে, বিশ্বে সারা বছরের বাতিল মোবাইল ফোন থেকে চার হাজার কোটি টাকার সোনা পাওয়া যায়।
আরও পড়ুন:
ইয়েমেনে বিমান হামলায় ১৬০ হুথি বিদ্রোহী নিহত
ক্যাটরিনাকে বিয়ের প্রসঙ্গে এবার মুখ খুললেন ভিকি
আত্মহত্যার চেষ্টা করা ছাত্রী বোর্ড পরীক্ষায় প্রথম!
মোবাইল ফোনে সোনার কানেকটরগুলো ডিজিটাল ডাটা দ্রুত এবং যথাযথ স্থানান্তর করার জন্যও ব্যবহৃত হয়। মোবাইল ফোনের মতো, সোনা কম্পিউটার ও ল্যাপটপের আইসিগুলিতেও ব্যবহৃত হয়। আর এই ভাবেই বাতিল মোবাইল, ল্যাপটপ ইত্যাদি দিয়ে চলে কোটি কোটি টাকার ব্যবসা।
news24bd.tv/এমি-জান্নাত