কর্মহীন বরগুনার পাঁচ হাজারেরও বেশি মৎস্য শ্রমিক

Other

ইলিশ ধরা, পরিবহন ও বিক্রি নিষেধ থাকায় কর্মহীন হয়ে পড়েছে বরগুনার পাঁচ হাজারেরও বেশি মৎস্য শ্রমিক।  বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে তাদের স্বাভাবিক জীবনযাত্রা। তাই নিষেধাজ্ঞা চলাকালীন সরকারি সহায়তা পাওয়ার দাবি করছেন এই মৎস্য শ্রমিকরা।  

এবিষয়ে উর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের জানানো হয়েছে বলছেন, জেলা মৎস্য কর্মকর্তা।

 
বাংলাদেশের বৃহত্তম মৎস্য অবতরণ কেন্দ্র পাথরঘাটা বিএফডিসি মৎস্য ঘাট। ২২ দিনের নিষেধাজ্ঞা চলায় মৎস্য অবতরণ, ক্রয়-বিক্রয়ে সরগরম থাকা এই মৎস্য ঘাটটি এখন জনশূন্য।  

ইলিশ ধরা, ক্রয়-বিক্রয়, পরিবহন বন্ধ থাকায় শুধুমাত্র এই মৎস্যঘাটেরই পাঁচ হাজারের বেশি শ্রমিক এখন বেকার।

মৎস্য কেন্দ্রিক এই শ্রমিকদের বিকল্প পেশা না থাকায় বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে স্বাভাবিক জীবন।

একমাত্র আয়ের পথ বন্ধ হয়ে যাওয়ায় পরিবার পরিজন নিয়ে বিপাকে পড়েছেন তারা।

নিষেধাজ্ঞা চলাকালীন সময় জেলেদের পুনর্বাসনের ব্যবস্থা থাকলেও এই মৎস্য শ্রমিকদের জন্য নেই কোন সহায়তা। তাই নিষেধকালে জেলেদের মতো শ্রমিকদেরও সহায়তার আওতায় আনার দাবি মৎস্য শ্রমিকদের।

আরও পড়ুন:


পিএসসির প্রশ্ন ফাঁস করলে ১০ বছরের জেল: মন্ত্রিপরিষদ সচিব

গাজীপুর সাফারি পার্কে জেব্রা পরিবারে নতুন অতিথি

‘সংখ্যালঘু’ শব্দটি থাকা উচিত না

পায়রা সেতুর উদ্বোধন ২৪ অক্টোবর


ঘাট শ্রমিকদের জন্য সরকারের কোনো বরাদ্দ না থাকায় মৎস্য বিভাগের কিছুই করার থাকে না। তবে কর্মহীন হয়ে পড়া এই শ্রমিকদেরও সরকারি সহায়তার আওতায় আনা যায় কিনা এবিষয়ে উর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের জানানো হয়েছে বলছেন জেলা মৎস্য কর্মকর্তা।

বরগুনাসহ দেশের উপকূলীয় সাগর-নদীতে ৪ অক্টোবর মধ্যরাত থেকে শুরু হয়েছে ২২ দিনের নিষেধাজ্ঞা; চলবে আগামী ২৫ অক্টোবর মধ্যরাত পর্যন্ত।

news24bd.tv নাজিম