বাংলা কবিতায় নতুন ধারার সৃষ্টি করেছিলেন কবি শামসুর রাহমান। যার কবিতায় উঠে আসে দেশপ্রেম, বিদ্রোহ, সংগ্রাম, নগরজীবনের দৃশ্যপট। কবির ৯৩তম জন্মদিনে, এমন বর্ণনায় উঠে আসে কবি ও বাংলা একাডেমির মহাপরিচালক নুরুল হুদার কথোপকথনে।
কবি শামসুর রাহমান।
যিনি আত্মবিশ্বাসের সাথে লিখেছিলেন স্বাধীনতাকে আসতেই হবে।তিরিশের দশকের কবিদের মোহজাল থেকে মুক্ত হয়ে প্রথম কাব্যের রুদ্ধবদ্ধ-বিষন্নতার জগৎ থেকে নিষ্ক্রান্ত হয় তাঁর কবিতা। যার প্রতিফলন ঘটে পরবর্তী কাব্য রৌদ্র করোটিতে।
ব্যক্তি জীবনের কবিতা ছিলো কবির নিত্যসঙ্গী।
পরাধীন বাংলায় বারবার, কবির কলম হয়েছে বিদ্রোহী। ভাষা আন্দোলন, ৬৯-এর গণঅভ্যূত্থান, একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধ, নব্বইয়ের স্বৈরশাসন সব সংগ্রামেই বাংলার মানুষকে অনুপ্রাণিত করেছে তাঁর লেখনী। সরব ছিলেন সাম্প্রদায়িকতার বিরুদ্ধেও।
আরও পড়ুন
ঘটনা তৃতীয় পক্ষই ঘটিয়েছে, ইকবাল শুধু পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করেছেন, তৃতীয় পক্ষ কারা?
সব ইউনিয়নে আওয়ামী লীগের একক প্রার্থী, অভিযোগ মানা হয়নি গঠনতন্ত্র
মাদরাসায় ঢুকে ছাত্র-শিক্ষকসহ ৬ জনকে হত্যা
বিল থেকে কিশোরের মরদেহ উদ্ধার, পাওয়া যায়নি পরিচয়
তিনি কাজ করেছেন বিভিন্ন পত্রিকাসহ ম্যাগাজিন ও রেডিওতে। তার প্রকাশিত কাব্যগ্রন্থ ৬৬টি, ৪টি উপন্যাস, প্রবন্ধগ্রন্ধ ১টি ও ৬টি অনুবাদ। তাঁর অর্জনের ঝুলিতে ছিলো একুশে পদক, স্বাধীনতা পদক ডি লিট উপাধি।
প্রতিবাদী কবি জীবনের পাঠ চুকিয়ে পরপারে পাড়ি দেন ২০০৬ সালের ১৭ই আগস্ট।
news24bd.tv রিমু