চট্টগ্রাম বন্দরে কেনা হচ্ছে ৯০০ কোটি টাকার ইক্যুইপমেন্ট

Other

চট্টগ্রাম বন্দরে কন্টেইনার হ্যান্ডলিংয়ে সক্ষমতা বাড়াতে এবার যুক্ত হচ্ছে ৯০০ কোটি টাকার আরো ১০৪ ইক্যুইপমেন্ট। ইতোমধ্যে একশ টন ধারণ ক্ষমতার দুইটি মোবাইল ক্রেন এবং ৫০ টন ধারণ ক্ষমতার আরও দুইটি মোবাইল ক্রেন যুক্ত হয়েছে।

বন্দর ব্যবহারকারীরা বলছেন, আধুনিকমানের এসব যন্ত্রাংশ বন্দরের পণ্য খালাসে গতি বাড়িয়েছে। আরো নতুন নতুন ইক্যুইপমেন্ট যোগ হলে বন্দরে খাকবেনা জাহাজ ও কন্টেইনার জট।

 

চট্টগ্রাম বন্দরের কন্টেইনার হ্যান্ডলিংসহ বিভিন্ন কার্যক্রমে ব্যবহৃত হয় ১৪টি কী গ্যান্ট্রি ক্রেনসহ ১২৫টি ইক্যুইপমেন্ট। পুরনো যন্ত্রাংশের আয়ুষ্কাল ফুরাতে থাকায় বন্দরের উৎপাদনশীলতায় নেতিবাচক প্রভাব পড়ছে।  

দিন দিন কন্টেইনার হ্যান্ডলিংয়ের পরিমাণ বেড়ে যাওয়ায় এবার ৯শ কোটি টাকা ব্যয়ে ১০৪টি ইক্যুইপমেন্ট বিশ্বের বিভিন্ন দেশ থেকে কেনা শুরু করেছে চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষ। এর মধ্যে বন্দরের ইতিহাসের সবচেয়ে বেশি ধারণক্ষমতার দুটি মোবাইল ক্রেনসহ চারটি ক্রেন যুক্ত হয়েছে বন্দরের পণ্য খালাসের বহরে।

আরও পড়ুন: খালেদা জিয়ার চামড়ার নিচে ফোসকার মতো হয়েছে

বন্দর ব্যবহারকারীরা বলছেন, বহু বছরের পুরনো বন্দরে আধুনিক মানের নতুন নতুন ক্রেনসহ বিভিন্ন যন্ত্রাংশ সংযোজন হওয়ায় পণ্য খালাসে ফিরেছে গতি।

চট্টগ্রাম বন্দর ২০১৪ সালে ১৭ লাখ ৩১ হাজার ২১৯ টিইইউস কন্টেনার হ্যান্ডলিং করে। ২০১৮ সালে ২৯ লাখ তিন হাজার টিইইউস হ্যান্ডলিংয়ের পর ২০১৯ সালে কন্টেনার হ্যান্ডলিং হয় ৩১ লাখ। একইভাবে প্রতি বছরই বাড়ছে কন্টেইনার হ্যান্ডলিংয়ের পরিমাণ।

news24bd.tv নাজিম