পৃথিবীর সবচেয়ে সুমধুর ধ্বনির নাম আজান। আজানের বাংলা অর্থ হলো- ঘোষণা দেওয়া, জানিয়ে দেওয়া, আহ্বান করা বা ডাকা ইত্যাদি। শরিয়ত নির্ধারিত কতকগুলো বাক্যের মাধ্যমে নামাজের জন্য মানুষকে আহ্বান করাকে আজান বলে। আজান ইসলামের অন্যতম নিদর্শন বা প্রতীক।
ইসলামে আজানের বিশেষ গুরুত্ব রয়েছে। আজান শুনে আজানের জবাব দেওয়ারও রয়েছে বিশেষ গুরুত্ব।
আজানের জাবাব দেওয়াকে মহান আল্লাহ তায়ালা ওয়াজিব বা ফরজ করেননি। বস্তুত সাক্ষ্য দেওয়া সবারই কাজ নয়।
আজানের জবাব দেওয়ার পদ্ধতি:
(১) আল্লাহু আকবার আল্লাহু আকবার, আল্লাহু আকবার আল্লাহু আকবার
জবাব: আল্লাহু আকবার আল্লাহু আকবার, আল্লাহু আকবার আল্লাহু আকবার
(২) আশহাদু আল লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ, আশহাদু আল লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ
জবাব: আশহাদু আল লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ, আশহাদু আল লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ
(৩) আশহাদু আন্না মুহাম্মাদার রাসূলুল্লাহ, আশহাদু আন্না মুহাম্মাদার রাসূলুল্লাহ
জবাব: আশহাদু আন্না মুহাম্মাদার রাসূলুল্লাহ, আশহাদু আন্না মুহাম্মাদার রাসূলুল্লাহ
(৪) হাইয়া আলাছ ছালা-হ
জবাব: লা হাওলা ওয়ালা কুওয়াত্তা ইল্লা বিল্লাহ
(৫) হাইয়া আলাছ ছালা-হ
জবাব: লা হাওলা ওয়ালা কুওয়াত্তা ইল্লা বিল্লাহ
(৬) হাইয়া আলাল ফালা-হ
জবাব: লা হাওলা ওয়ালা কুওয়াত্তা ইল্লা বিল্লাহ
(৭) হাইয়া আলাল ফালা-হ
জবাব: লা হাওলা ওয়ালা কুওয়াত্তা ইল্লা বিল্লাহ
আরও পড়ুন:
৪৩তম বিসিএস প্রিলিমিনারি পরীক্ষা আজ
যেসব শর্তে জামিন পেলেন কিং খানপুত্র আরিয়ান
(৮) আল্লাহু আকবার, আল্লাহু আকবার
জবাব: আল্লাহু আকবার, আল্লাহু আকবার
(৯) লা ইলা-হা ইল্লাল্লা-হ ---লা ইলা-হা ইল্লাল্লা-হ
জবাব: লা ইলা-হা ইল্লাল্লা-হ ---লা ইলা-হা ইল্লাল্লা-হ
(১০) ফজরের আজানের সময় ‘হাইয়া ‘আলাল ফালা-হ’ এর জবাবে ‘ছাদাক্বতা ওয়া বারারতা’ বলবে।
news24bd.tv নাজিম