রঙ্গিন মাছের খামার করে দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছেন গাইবান্ধার বিপ্লব

Other

রঙ্গিন মাছের খামার করে দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছেন গাইবান্ধার গোবিন্দগঞ্জের শেখ আসাদুজ্জামান বিপ্লব নামের এক যুবক । তার সফলতা দেখে এই মাছ চাষে আগ্রহী হয়ে উঠেছেন অনেকে। তার প্রতিষ্ঠিত জিরাই গ্রামে এ্যাকুয়া ফিশ ল্যান্ড নামের এই ফিশারির পুকুরে এখন ১৩ জাতের ৩৬ প্রজাতির আকর্ষণীয় ও বর্ণালী রঙিন মাছের চাষ হচ্ছে। তার এ মাছের খামারে কর্মসংস্থান সৃষ্টি হয়েছে অনেকের।

 

গাইবান্ধার গোবিন্দগঞ্জ উপজেলার শেখ আসাদুজ্জামান বিপ্লব। ২০১৫ সালে মাত্র ৩৫ হাজার টাকা ব্যয়ে মাছের খামার তৈরি করেন তিনি। মাত্র ৬বছরেই মাছ চাষে সফলতা পেয়েছেন সে। তার প্রতিষ্ঠিত জিরাই গ্রামে এ্যাকুয়া ফিশ ল্যান্ড নামের এই ফিশারির পুকুরে এখন ১৩ জাতের ৩৬ প্রজাতির আকর্ষণীয় এবং বর্ণালী রঙিন মাছের চাষ হচ্ছে।

তার খামারে রয়েছে মলি, গাপ্পি, প্লাটি, সোর্ডটেইল, জাপানি কইকার্প, বাটারফ্লাই কইকার্প, গোল্ডফিশসহ নানা প্রজাতির মাছ।

আরও পড়ুন


স্বল্প খরচে ৪০ হাজার কর্মী নেবে রোমানিয়া

সেদিন আমার কাছে আসলে ২ বাচ্চার মার কাছে ধরা খেতে হতো না: সুবাহ

কিশোরীকে বিয়ে করতে ব্যর্থ জোরপূর্বক ধর্ষণ

গোসলের ভিডিও ধারণ, ব্ল্যাকমেইল করে প্রবাসীর স্ত্রীকে ধর্ষণ

বিয়ের দাবিতে বিষের বোতল নিয়ে প্রেমিকের বাড়িতে প্রেমিকা


বিপ্লব জানান, তার খামারের মাছ ও পোনা সর্বনিম্ন ১৫ টাকা থেকে শুরু হয়ে বিক্রি হচ্ছে কয়ে হাজার টাকা পর্যন্ত।   এখানকার মাছ প্রতিদিনই কিনে নিয়ে যায়  ব্যবসায়ীরা। সব খরচ বাদ দিয়ে প্রতি বছরে তার আয় হয় প্রায় ৫ লাখ টাকা।    

এই খামার করে বিপ্লব শুধু নিজে স্বাবলম্বী হননি কর্মসংস্থানও করেছেন অনেকের। রঙ্গিন মাছ চাষে নতুন ও পুরাতন উদ্যোক্তাদের সব ধরনের সহায়তায়  কথা জানালেন জেলা মৎস্য বিভাগের এ কর্মকর্তা।

বাংলাদেশ অর্নামেন্টাল ফিশ কাউন্সিল সূত্রে জানা যায়, দেশে প্রতি বছর ৬শ কোটি টাকার রঙ্গিন মাছের চাহিদা রয়েছে।

news24bd.tv/ কামরুল