একটা সময় ছিল যখন ডাকঘরের কুরিয়ার সেবার ওপরই মানুষকে নির্ভর করতে হতো। এখন কুরিয়ার সেবার বাজারটি বড় হয়েছে, মানুষের সেবা পাওয়া সহজ হয়েছে। ঘরে বসে গ্রাহকেরা দিনে দিনেই তাদের পণ্য বা সেবা পাচ্ছেন। বছর বছর এ খাতের প্রতি গ্রাহকদের তাই আস্থাও বেড়েছে।
দেশের প্রথম সারির কুরিয়ার গুলোর মধ্যে 'স্টেডফাস্ট কুরিয়ার' অন্যতম।শুরুটা হয়েছিলো ২০১৬ সালের ১লা সেপ্টেম্বর। মাত্র ৫ জন ডেলিভারিম্যান নিয়ে পথচলার শুরু। তখনো ই-কমার্স ফ্রেন্ডলি তেমন কুরিয়ার ছিল না।
প্রথম দিকে মাত্র ৫ জন রাইডার নিয়ে সার্ভিস চালানো সহজ ছিলো না। কিন্তু সময়ের সাথে সাথে রাইডার বাড়তে থাকে এবং তাদের কাভারেজ এরিয়া বাড়তে থাকে। দেশের ৬৪ জেলায় উদ্যোক্তার পণ্য পৌঁছে দেয়ার সক্ষমতা রাখছে প্রতিষ্ঠানটি। পাশাপাশি হাজার হাজার মানুষের কর্মসংস্থান করছে স্টেডফাস্ট কুরিয়ার। ই-কমার্স ফ্রেন্ডলি স্মার্ট লজিস্টিক সার্ভিস প্রদানের উদ্দেশ্যে এই উদ্যোগ দাঁড়াতে সময় লাগেনি বেশি। বর্তমানে দেশের ই-কমার্স সংশ্লিষ্টদের কাছে আস্থার নাম ‘স্টেডফাস্ট কুরিয়ার'।
দেশের গন্ডি ছাড়িয়ে বহির্বিশ্বেও স্টেডফাস্টের সার্ভিস যেন পৌঁছে সে লক্ষ্যে কাজ করে যাচ্ছেন পুরো টিমকে নিয়ে। এছাড়া ই-কমার্স উদ্যোক্তাদের বিভিন্ন সমস্যা সমাধানে তাদের সাথে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে কাজ করছেন। আগামী ৫ বছরের মধ্যে স্টেডফাস্টকে বাংলাদেশের সেরা কুরিয়ার হিসেবে দেখতে চান এবং বাংলাদেশে ২০-৩০ হাজার বেকারের কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা হবে বলেও আশা রাখেন।