২০২২ সালের ডিসেম্বরে শুরু হবে বিশ্বের দীর্ঘতম সমুদ্র সৈকতের নগরী কক্সবাজারের সঙ্গে সারাদেশের রেল যোগাযোগ। এ প্রকল্পের ৬১ শতাংশ কাজ শেষ হয়েছে বলে জানালেন প্রকল্প পরিচালক। তবে রামু হয়ে মিয়ারমার সীমান্ত ঘুমধুম পর্যন্ত রেললাইন স্থাপনের কাজ এখনও দেখেনি আলোর মুখ।
পর্যটন শহর কক্সবাজার পর্যন্ত যাবে রেল।
তাই প্রায় ১৮ হাজার ৩৪ কোটি টাকা ব্যায়ে নির্মিত এ রেললাইন প্রকল্পের কাজ ইতোমধ্যে শেষ হয়েছে ৬১ শতাংশ। পাশাপাশি চলছে কক্সবাজারে আইকনিক স্টেশনসহ ৯টি স্টেশনের নির্মান কাজ। ট্রান্স এশিয়ান রেলওয়ে করিডোরের সঙ্গে সংযোগ স্থাপন ও পর্যটন শহর কক্সবাজারকে রেল যোগাযোগের আওতায় আনতে ২০১১ সালে শুরু হয় দোহাজারী থেকে রামু হয়ে কক্সবাজার রেলপথ নির্মান কাজ।প্রকল্প পরিচালক বলছেন,২০২২ সালের ডিসেম্বরে এই রেলপথ দিয়ে পরীক্ষামূলক চলবে রেল।
আরও পড়ুন:
২ সালের ৩০ জুন খুলে দেওয়া হবে পদ্মাসেতু: মন্ত্রিপরিষদ সচিব
জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে বিএনপির সমাবেশ
ট্রেন ভ্রমন অনেকটা আরামদায়ক। তাই সবারই ইচ্ছে পর্যটন শহর কক্সবাজারে যাবে ট্রেনে করে। দিকে তিন বছর মেয়াদি এই প্রকল্প পার করেছে ১২ বছর। তবে দ্রুত সময়ের মধ্যে কক্সবাজার পর্যন্ত ট্রেন গেলে পর্যটন শহরের যোগাযোগ ব্যবস্থার নতুন দিগন্ত সূচিত হবে বললেন বিশিষ্ট নাগরিকরা।
আর রামু থেকে ঘুমধুম পর্যন্ত ২৮ কিলোমিটার রেলপথ নির্মাণ নিয়ে চলছে নানা জটিলতা। এ প্রকল্পের খরচ ধরা হয়েছে ১৮ হাজার ৩৫ কোটি টাকা।
news24bd.tv/ কামরুল