কক্সবাজার বিমানবন্দর থেকে ঢাকার উদ্দেশে উড্ডয়নের সময় বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের একটি ফ্লাইটের পেছনের চাকার সঙ্গে দুটি গরুর ধাক্কা লাগে। এতে ভয়াবহ দুর্ঘটনা থেকে অল্পের জন্য রক্ষা পেয়েছে বিমানে থাকা ৯৪ জন যাত্রী।
গত মঙ্গলবার (৩০ নভেম্বর) এমন একটি দুর্ঘটনার পরেও টনক নড়েনি কর্তৃপক্ষের। এখনো অরক্ষিতই আছে কক্সবাজার বিমানবন্দর।
নিরাপত্তার জন্য নেওয়া হয়নি কোন বিশেষ ব্যবস্থা। বিমানবন্দরের রানওয়ে ব্যবহার করে চলাচল করছে স্থানীয়রা। অবাধে রানওয়েতে চলা ফেরা করছে গরু-ছাগল।নিরাপত্তা ও কড়াকড়ি নিয়ে বিমানবন্দরের প্রবেশমুখের চিত্র দেখতে ভাল লাগলে ও ভিতরটা একেবারেই শূন্য।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে বিমানবন্দরে দায়িত্বরত এক নিরাপত্তা কর্মকর্তা গণমাধ্যমকে বলেন, স্থানীয়দের কাছে রানওয়ে হচ্ছে হাঁটাচলার ফুটপাত। এছাড়া তাদের হাটবাজারে যাওয়ার একমাত্র পথও এটি। বিমানবন্দরের সীমানাপ্রাচীরের প্রায় ৪০০ ফুট খোলা। কাঁটাতারের ভাঙা অংশ দিয়ে মানুষের পাশাপাশি ঢুকে পড়ে গরু-ছাগল ও কুকুর।
বিমানের যাত্রীরা জানান, রানওয়ের নিরাপত্তা নিশ্চিত না করে বন্দর সম্প্রসারণ করার কোনো যৌক্তিকতা নেই। প্রয়োজনে সিসিটিভি স্থাপনের দাবি জানান তারা।
বিমানবন্দরের ব্যবস্থাপক গোলাম মোর্তুজা হোসেন বলেন, ভালভাবে সীমানাপ্রাচীর নির্মাণের পরিকল্পনা গ্রহণ করা হয়েছে। সংস্কারকাজ চলমান থাকা অংশ দিয়েই গরু-ছাগল প্রবেশ করেছে।
আরও পড়ুন
অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করা যাবে ব্র্যাক ব্যাংকে
news24bd.tv এসএম