প্রাণিসম্পদ খাত থেকেও আসবে বৈদিশিক মুদ্রা! ইউরোপ-আমেরিকায় রপ্তানি হবে গরু- ছাগলের মাংস। মৎস্য ও প্রাণি সম্পদ মন্ত্রী বলছেন, উৎপাদন পর্যায়ে মান ঠিক রাখতে গবেষণাগার তৈরি ও খামারিদের প্রণোদনা দেবে সরকার। বিশ্লেষকরা মনে করেন, স্বাধীনতার পাঁচ দশকে মাংস উৎপাদনে স্বর্নিভর হলেও, ঘাটতি আছে দুধ ও ডিমে।
পুষ্টি চাহিদা পূরণ, দারিদ্র্য বিমোচন, কর্মসংস্থান সৃষ্টি কিংবা নারীর ক্ষমতায়ন।
প্রাণীসম্পদ মন্ত্রণালয়ের তথ্য বলছে, প্রতিবছর দেশে ২৫ শতাংশ হারে গবাদিপশুর খামার বাড়ছে। বছর বছর গরু-ছাগলের উৎপাদন বাড়ছে অন্তত ৬ থেকে ৭ লাখ। আর এই মুর্হূেত খামারের সংখ্যা প্রায় ১২ লাখ। পিছিয়ে নেই পোল্ট্রি শিল্প, ৪০ হাজার কোটি টাকার বিনিয়োগ আছে এখাতে। প্রাণী সম্পদ মন্ত্রী বলছেন, রপ্তানী আয়ের নতুন দুয়ার হচ্ছে প্রাণীসম্পদ খাত।
আরও পড়ুন:
রায়ের পর আবরার ফাহাদের মা যা বললেন!
ধর্ষণের অভিযোগে ডিবি’র এসআই গ্রেপ্তার
বেসরকারি গবেষণা প্রতিষ্ঠান ডিএলএস’র তথ্য বলছে, ডিম ও দুধ উৎপাদনে পিছিয়ে আছে বাংলাদেশ। তবে মাংস উৎপাদন বাড়লেও আছে কিছু সমস্যা।
এই প্রাণী সম্পদ বিশ্লেষকের পরামরশ, সমস্যা সমাধানে গরুর খাবার হিসাবে ঘাস চাষে মনোযোগ দিতে হবে। ডিমের উৎপাদন বাড়াতে আনতে হবে উন্নত জাত।
বর্তমানে দেশের জিডিপিতে প্রাণিসম্পদের অবদান ১ দশমিক ৪৭ শতাংশ। এবং বার্ষিক প্রবৃদ্ধির হার ৩.৪৭%।
news24bd.tv/ কামরুল