অজৈব সারের চেয়ে 

শষ্যের ফলন আর পুষ্টিগুণ বেশি থাকায় কেঁচো সার 

রিপন হোসেন, যশোর:

দক্ষিণের জনপদ যশোরে বাড়ছে কেঁচোসারের ব্যবহার। রাসায়নিক বা অজৈব সারের চেয়ে শষ্যের ফলন আর পুষ্টিগুণ বেশি থাকায় এ সার ব্যবহারে আগ্রহী হচ্ছেন কৃষকরা। কৃষি বিভাগও এ সার ব্যবহারে কৃষকদের উৎসাহ দিচ্ছে।  

আরও পড়ুন:

মাদ্রাসা শিক্ষার্থীকে দলবদ্ধ ধর্ষণ ও তার ভিডিও ধারণ!

পরকীয়া সন্দেহে স্ত্রী ও সন্তানকে গলা কেটে হত্যা, স্বামী আটক

 যশোর সদর উপজেলার বীরনারায়ণপুর গ্রামের সুমন হোসেন।

২০১৫সালে বাণিজ্যিকভাবে শুরু করেছিলেন কেঁচোসার তৈরী।
কিন্তু, বর্তমানে শুধু সুমন নন। গ্রামের পরিবেশে সুমনের কারখানায় সার উৎপাদন হচ্ছে। যশোরের বিভিন্ন অঞ্চলের কৃষকরা তার কাছ থেকে সার ক্রয় করে ব্যবহার করছেন।

যশোর শহর ও আশেপাশের এলাকার অন্তত ৬০ থেকে ৬৫ জন এ সার উৎপাদন করছেন। কেঁচোসার ব্যবহার করে রাসায়নিক সার ব্যবহারী কৃষকদের চেয়ে ধান ও সবজির অনেক ভালো ফলন পাচ্ছেন বলে জানালেন চাষীরা।

তাছাড়া এ সার উৎপাদনে যে কেঁচো মূল ভূমিকা রাখে তা একবার ক্রয় করে বহুদিন পর্যন্ত ফল পাওয়া যায়। কৃষকদের এ সার ব্যবহারে পরামর্শ দেয়া হচ্ছে বলে জানালেন এ কৃষি অফিসার
কেঁচোসারে মূলত দুই প্রজাতির কেঁচো ব্যবহৃত হয়।

news24bd.tv/ কামরুল