টানা ছুটিতে লাখো পর্যটকের পদভারে মুখর বিশ্বের দীর্ঘতম সমুদ্র সৈকতের শহর কক্সবাজার। এতে হাসি ফুটেছে ব্যবসায়ীদের মুখে। তারা বলছেন, করোনা মহামারীর সময়ে দীর্ঘ দিনের মন্দাভাব কাটিয়ে ওঠার চেষ্টা চলছে। পর্যটকদের নিরাপত্তা নিশ্চিতে সমুদ্র সৈকতসহ বিভিন্ন পয়েন্টে তৎপরতা বাড়ানো হয়েছে বলে জানিয়েছে ট্যুরিস্ট পুলিশ।
কক্সবাজার সমুদ্র সৈকত পৃথিবীর দীর্ঘতম বালুকাময় সমুদ্র সৈকত। সৃষ্টিকর্তা যেন রূপসী বাংলার সব রূপ ঢেলে দিয়েছে বালুর আঁচলে। তাই তো যে কোন উৎসবেই এই সমুদ্র সৈকতের সৌন্দর্য উপভোগ করতে দূর-দুরান্ত থেকে ছুটে আসেন পর্যটকরা।
সমুদ্রের বালিয়াড়িতে দাঁড়িয়ে সূর্যাস্ত দেখা, সৈকতের বালুকা বেলায় ছুটোছুটি আর নোনাজলে সমুদ্র স্নানের অনাবিল আনন্দ যেন পর্যটকদের বারবার কাছে টানে এ সমুদ্র সৈকতে। পর্যটকদের ঢল সামলাতে ও মানসম্মত সেবা নিশ্চিত করতে হোটেল মোটেলগুলোতে নেয়া হয়েছে নানা উদ্যোগ।
আরও পড়ুন:
এক দশকে এই প্রথম মন্ত্রী পর্যায়ের পাকিস্তান সফর
জাপানের ওসাকা শহরে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড, ২৭ জনের মৃত্যু
হাসপাতালে মাহাথির মোহাম্মদ
এদিকে, পর্যটকদের ভ্রমণ আনন্দময় এবং নিরাপদ ভ্রমণ নিশ্চিত করতে সমুদ্র সৈকতসহ সব পর্যটন কেন্দ্রগুলোতে নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করা হয়েছে।
হিমছড়ি ঝর্ণা, ইনানী পাথুরে বীচ, মেরিন ড্রাইভ, রামুর বৌদ্ধ বিহার ও মহেশখালীর আদিনাথ মন্দির দেখতেও ভিড় জমাচ্ছেন ভ্রমণ পিপাসুরা।