বেতাগীর সেই সজল পুলিশে ট্রেনিংয়ে যোগদানের চিঠি হাতে পেয়েছেন। ভূমিহীন হওয়ায় চাকরি নিয়ে জটিলতা’ কাটিয়ে অবশেষে তিনি এই চিঠি হাতে পেয়েছেন। এতে সজলের পরিবারে যেন খুশির বন্যা বইছে।
শনিবার বেতাগী থানার পুলিশ ট্রেনিংয়ের এ নোটিশ সজলের কাছে হস্তান্তর করে।
এমন খুশির সংবাদে সজলের পরিবার প্রধানমন্ত্রী এবং বাংলাদেশ পুলিশ হেডকোয়ার্টার এর প্রতি কৃতজ্ঞতা জানিয়ে বলেন, নানা জটিলতার পরও চাকরি হওয়ায় তারা খুশি। তাদের পরিবারটি এখন সচ্ছল হবে। সজলের জীবনেও এবার একটি গতি আসবে।
সজল কর্মকার অন্তর বলেন, স্থায়ী কোনো জমি না থাকার জটিলতা কাটিয়ে অবশেষে চাকরিটা পাচ্ছি। আগামী ২৮ ডিসেম্বর আমাকে ট্রেনিংয়ের জন্য ডাকা হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী ও পুলিশ হেডকোয়ার্টারের কাছে আজীবন কৃতজ্ঞ থাকব।
আরও পড়ুন:
এক বিলিয়ন ডলার আয় করেছে "স্পাইডারম্যান: নো ওয়ে হোম"
কানে পুরস্কার জিতলো দেশের সিনেমা 'বাতিক বাবু'
আবার ব্যালটে লেখা ‘খালেদা জিয়ার মুক্তি চাই’
সজলের বাবা অমল কর্মকার বলেন, ছেলের চাকরি হওয়ায় আমি আজীবন প্রধানমন্ত্রীর জন্য দোয়া করব ও বাংলাদেশ পুলিশ হেডকোয়ার্টারের প্রতি কৃতজ্ঞ থাকব।
বরগুনা পুলিশ সুপার মো. জাহাঙ্গীর হোসেন মল্লিক বলেন, প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশে সজলের চাকরির বিষয়টি নিশ্চিত হয়েছে বলে পুলিশ হেডকোয়ার্টার জানিয়েছেন ।
news24bd.tv/এমি-জান্নাত