কলোম্বিয়ায় এই প্রথমবারের মতো দেখা মিললো বিরল প্রজাতির জাগুয়ারুন্ডি শাবক। এই বিড়াল শ্রেণির প্রাণীটি বিপন্ন প্রজাতির তালিকায় নাম লিখিয়েছিল ১৯৭৬ সালে। উদ্ধার করা প্রাণীটিকে গভীর তত্ত্বাবধানে রেখেছে স্থানীয় পশু চিকিৎসকরা।
উত্তর-পশ্চিম কলম্বিয়ার আবার উপত্যকা মহানগরীর এলাকায় আবিষ্কার হয় এই নারী প্রজাতির আলবিনো জাগুয়ারুন্ডি শাবকটি।
প্রাণীটির সুস্বাস্থ্যের জন্য চব্বিশ ঘণ্টা কাজ করে যাচ্ছেন পশু চিকিৎসকরা। কর্মকর্তাদের জানান অ্যালবিনিজম জন্মগত ব্যাধির কারণে শাবকটি বন্য পরিবেশে টিকে থাকতে পারবেনা। ফলে বিকল্প পদ্ধতি হিসেবে চিকিৎসা দেয়ার পর এটিকে মেডেলিনের সংরক্ষণ পার্কে স্থানান্তর করা হবে।
আরও পড়ুন:
মিয়ানমার: লাশ পুড়িয়ে ফেলার ঘটনায় জাতিসংঘের তদন্তের আহ্বান
লঞ্চে আগুন: সুগন্ধা নদী থেকে আরও একজনের মরদেহ উদ্ধার
৫৩ ভোটে হার, দুই প্রার্থীর সমর্থকদের তুমুল সংঘর্ষ
শাবকটি এখন যে অবস্থায় রয়েছে, কোনোভাবেই একে বন্য পরিবেশে ছেড়ে দেয়া যাবে না। বন্য পরিবেশে থাকতে যেসব সক্ষমতার প্রয়োজন, কোনোটাই নেই তার। আর সেকারণে খুব সহজেই শিকারির শিকার হয়ে পড়তে পারে। তাই এখন এমন একটি পার্কেই তার জীবনের বাকি দিনগুলো কাটানোর ব্যবস্থা করাই একমাত্র বিকল্প পন্থা।
উত্তর এবং দক্ষিণ আফ্রিকার এই জাগুয়ারুন্ডিগুলো স্থানীয় এক ধরণের পুমা। যাদের আকৃতি গৃহপালিত বিড়ালগুলোর চেয়ে কিছুটা বড়।