এক খ্যাতিমান লেখক একবার আমার কাছ থেকে সামান্য টাকা নিয়েছিলেন। বলেছিলেন প্রতিবছর এভাবে তারা মুক্তিযোদ্ধাদের ঘর বানিয়ে দেন। পরের বছর আমি আর তাকে টাকা না দেওয়ায় তিনি সম্পর্কই ছিন্ন করে দেন। আমি তাকে সন্দেহ করিনি।
কেউ অসুস্থ চিকিৎসা দরকার বা অন্য কোনো প্রয়োজন যেমন, লেখাপড়ার সাহায্য বা ঘর বানিয়ে দেওয়া, বা জীবিকা নির্বাহের ব্যবস্থা করা তাতে আমার আপনার কাছে সাহায্য দিতে হবে কেনো? যাকে সাহায্য করবেন তাকে তার একাউন্টে পাঠিয়ে দেন। অনেকে মানুষের জন্য সাহায্য তোলেন কিন্তু নিজে কত দিলেন সেটি আর বলেন না। এরা এক ধরনের বাহাদুরি বা বাণিজ্য করেন। নিজে কিছু রাখেন কী রাখেন না তা জানা যায় না। সন্দেহ থেকে যায়।
দয়া করে বহুরূপী প্রতারক কবলিত সমাজে আর যাই হোক কাউকে সাহায্য করতে হলে তাকে সরাসরি করুন, স্বঘোষিত দালাল বা মুখোশ পরা লোভী প্রতারকের কাছে নয়। মানুষের বিপদে সরাসরি মানুষের পাশে দাঁড়ান।
মনে রাখবেন প্রতারক চেহারা পোষাকে চেনা যায় না। কারণ তার পরনের পোষাক ঘড়িও প্রতারণা করে পাওয়া। প্রতারণাও বাণিজ্য।
পীর হাবিবুর রহমান, বাংলাদেশ প্রতিদিনের নির্বাহী সম্পাদক (ফেসবুক থেকে নেওয়া)
আরও পড়ুন:
স্বর্ণের দোকানে চুরি: আইজিপিকে বাজুস সভাপতির চিঠি
মেঘনা সিমেন্টের ১০ শতাংশ লভ্যাংশ অনুমোদন
টানা ৪র্থ বার ‘বেস্ট ব্র্যান্ড অ্যাওয়ার্ড’ পেল বসুন্ধরা টিস্যু
পরপর দুইবার বেস্ট-ব্র্যান্ড অ্যাওয়ার্ড স্বীকৃতি পেলো বসুন্ধরা এলপি গ্যাস
বসুন্ধরা গ্রুপের কম্বল পেল ‘শিশু পরিবারের’ শিশুরা
news24bd.tv/ তৌহিদ