রাজনৈতিক, সামাজিক জনসমাগমকেই সংক্রমণের উর্ধ্বগতির কারণ হিসেবে দেখছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। এই বাস্তবতায় সংক্রমনের বিস্তার ঠেকাতে স্বাস্থ্যবিধি কঠোরভাবে মানা জরুরি বলে মনে করছেন তারা। ।
স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের ১১ দফা বিধিনিষেধ মানাতে আইন-শৃঙ্খলাবাহিনীর সহায়তাও নেয়া হবে বলে জানায় অধিদপ্তর।
সংক্রমণ বাড়ছে প্রতিদিন। যা শতাংশের বিচারে ছাড়িয়েছে আটের ঘর। এদিকে শনাক্ত হয়েছে দুই হাজারের ওপরে।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক অধ্যাপক মীরজাদী সেব্রিনা ফ্লোরা বলছেন, স্বাস্থ্যবিধির তোয়াক্কা না করেই দেশে চলমান রাজনৈতিক, সামাজিক জমায়েত এই উর্ধ্বগতির কারণ।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তর বলছে, সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণে রাখতে স্বাস্থ্যবিধি মানার কোন বিকল্প নেই। সোমবার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের দেয়া ১১ দফা বিধিনিষেধে স্বাস্থ্যবিধি নিশ্চিতে ভ্রাম্যমান আদালত চালানোসহ, হোটেল রেস্তোরাঁয় ভ্যাক্সিন সনদের বাধ্যবাধকতার নির্দেশনা আছে।
আরও পড়ুন:
টানা চতুর্থ মেয়াদের জন্য শপথ নিয়েছেন নিকারাগুয়ার প্রেসিডেন্ট
মারা গেলেন ইউরোপীয় পার্লামেন্টের প্রেসিডেন্ট
অধিদপ্তরের পরিচালক অধ্যাপক আবুল বাশার মোহাম্মদ খুরশীদ আলম নিউজটোয়েন্টিফোরকে বলেন, নির্দেশনা বাস্তবায়নে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সহায়তা নেয়া হবে।
বিশ্বব্যাপী সংক্রমণের উর্ধ্বগতি বিবেচনায় কোনো ঝুঁকি নিতে চায় না স্বাস্থ্য অধিদপ্তর।
news24bd.tv/এমি-জান্নাত