‘রাইতে বাক্কা ঠান্ডা লাগে, নয়া কম্বলে আরামে ঘুমাইতে পারমু’

এতিমখানার শিশুদের মাঝে বসুন্ধরা গ্রুপের কম্বল বিতরণ করা হচ্ছে।

‘রাইতে বাক্কা ঠান্ডা লাগে, নয়া কম্বলে আরামে ঘুমাইতে পারমু’

অনলাইন ডেস্ক

‘আমার বাপ নাই! কম্বলটাও পুরান হই গেছে। রাইত হইলে বাক্কা ঠান্ডা লাগে। এখন নয়া কম্বল দিয়া আরামে ঘুমাইতে পারমু। ’ দেশের সর্ববৃহৎ শিল্প প্রতিষ্ঠান বসুন্ধরা গ্রপের কম্বল হাতে পেয়ে খুশিতে এসব কথা বলে মৌলভীবাজারের রশিদিয়া এতিমখানার ১০ বছরের শিক্ষার্থী সুহেল।

বসুন্ধরা গ্রুপের সহায়তায় ও কালের কণ্ঠ শুভসংঘ মৌলভীবাজার জেলা শাখার আয়োজনে আজ বৃহস্পতিবার দুপুর তিনটায় রশিদিয়া এতিমখানায় অর্ধশতাধিক শিক্ষার্থীর মাঝে কম্বল বিতরণ করা হয়েছে।

সংগঠনের উপদেষ্টা জুবায়ের আলী আহমদের সভাপতিত্বে ও সমাজকর্মী রুবেল আহমদ মুন্নার সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন ট্রাফিক পরিদর্শক মাহফুজ আলম।

বিশেষ অতিথি ছিলেন জেলা যুবলীগের সহসম্পাদক মনিরুজ্জামান শিপু, জুয়েল আহমদ, শফিক মিয়া।

এ সময় কম্বল পেয়ে ১২ বছরের শিক্ষার্থী আদনান বলে, ‘ভোররাতে উঠে পড়তে বসলে অনেক ঠান্ডা লাগে।

এ কম্বল গায়ে দিয়া আরামে পড়তে পারমু। ’

এ সময় অনুষ্ঠানের সভাপতি জুবায়ের আলী আহমদ বলেন, ‘বসুন্ধরা গ্রুপ যেভাবে দেশের যেকোনো ক্রান্তিলগ্নে অসহায় মানুষের পাশে দাঁড়ায় সত্যিই তা প্রশংসার দাবিদার। বসুন্ধরা গ্রুপের চেয়ারম্যানের এমন উদ্যোগকে সাধুবাদ জানাই। সারা দেশের তুলনায় মৌলভীবাজারে অনেক ঠান্ডা পড়েছে। প্রকৃত শীতার্তদের বাছাই করে আমরা বসুন্ধরা গ্রুপের উপহার এই কম্বল পৌঁছে দিচ্ছি।

আরও পড়ুন


‘বসুন্ধরার মালিকে কম্বল পাডাইছে, ইশ্বর তার বালা করুক’

news24bd.tv তৌহিদ