২৪ ঘণ্টার মধ্যেই ইউক্রেনে আগ্রাসন শুরু করতে পারে রাশিয়া- এমন আশঙ্কা অস্ট্রেলিয়ার। একই শঙ্কা পশ্চিমাদেরও।
এমন উত্তেজনাকর পরিস্থিতিতে আলোচনার আগ্রহ প্রকাশ করেছেন ভ্লাদিমির পুতিন।
তবে মস্কোর প্রস্তাব নাকচ করে সবরকম কুটনৈতিক সম্পর্ক স্থগিতের কথা জানিয়েছে ওয়াশিংটন।
রাশিয়ার সঙ্গে সরাসরি যুদ্ধে জড়ানোর পরিকল্পনা নেই বলে জানিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র।
ইউক্রেনের দুই অঞ্চলে সেনা পাঠানোর রুশ প্রেসিডেন্টের নির্দেশের পর একের পর এক নিষেধাজ্ঞার কবলে পড়ছে রাশিয়া।
যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, ইউরোপীয় ইউনিয়নের নিষেধাজ্ঞার পর এবার রাশিয়ার সঙ্গে গ্যাস পাইপলাইনের কাজ বন্ধ করেছে জার্মানি।
এর মধ্যে আর পুতিন-বাইডেনের বৈঠক হচ্ছে না বলে জানিয়েছে হোয়াইট হাউজ।
আমাদের রাশিয়ার সঙ্গে লড়াই করার কোনো ইচ্ছা নেই। তবে দেশটির বিরুদ্ধে কঠিন সব নিষেধাধাজ্ঞা দেবে ওয়াশিংটন। কারণ রুশ প্রেসিডেন্ট বলপ্রয়োগ করে ইউক্রেনের আরও অঞ্চল দখলের পরিস্থিতি সৃষ্টি করেছেন।
এদিকে, সোমবার পূর্ব ইউক্রেনে দুটি অঞ্চলকে স্বীধান রাষ্ট্র ঘোষণার পর মঙ্গলবার আলোচনার বসার আগ্রহ প্রকাশ করেছেন রুশ প্রেসিডেন্ট।
ইউক্রেনের উপর মিনস্ক শান্তি চুক্তি পূরণ করার কিছুই অবশিষ্ট নেই। চুক্তিটি অকার্যকর করার জন্য মস্কোর চেয়ে কিয়েভেই বেশি দায়ী।
এদিকে, আলোচনার আহ্বান জানালেও ইউক্রেনে সেনা অস্ত্র মজুদ অব্যাহত রেখেছে ক্রেমলিন। সেনা বাড়িয়েছে বেলারুশেও। এসব ঘটনায় শিগগিরই ইউক্রেনে সরাসরি হামলা করতে পারে রাশিয়া এমন আশঙ্কার কথা বলছেন অস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রী স্কট মরিসন। তার সাথে সুর মিলিয়েছে পশ্চিমারাও।
news24bd.tv/ তৌহিদ