চমৎকার ফিটফাট পোষাক। তিনি কখনো বায়িং অফিসার আবার কখনো রিক্রুটিং এজেন্সির কর্ণধার। চাইলেই বড় বড় চাকরি দিতে পারেন যে কাউকেই। অনায়াসেই পাঠিয়ে দিতে পারেন দুবাই ও ইউরোপ আমেরিকায়।
ভুক্তভোগীরা ফেরত চান টাকা। দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি চান এই প্রতারকের।
এ রকমই কাউকে বোন ডেকে কাউকে মা ডেকে আপন হয়ে ছুরি মেরে দিয়েছে প্রতারক মোরশেদ রানা। টেন পাশ গার্মেন্টস কর্মী মোরশেদ কেতাদুরস্ত সেজে চট্টগ্রামের অনেকের সাথেই করেছে এমন প্রতারণা।
র্যাব বলছে ,মোরশেদ মূলত সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে চাকরি দেওয়া আর বিদেশে পাঠানোর নামে হাতিয়ে নিতেন লাখ লাখ টাকা। র্যাবের হাতে আটক হবার পর নিজেই স্বীকার করেন কীভাবে জাল বিছাতেন প্রতারণার। এসময় তার কাছ থেকে বিভিন্নজনের ৮টি পাসপোর্ট, ৬টি এটিএম কার্ড, ৮টি চেকবই, ১০টি স্টাম্পসহ বিপুল স্বর্ণালঙ্কার জব্দ করা হয়।
গত কয়েকবছরে চট্টগ্রামসহ দেশের বিভিন্নস্থানের লোকজনকে ফাঁদে ফেলে মোরশেদ হাতিয়ে নিয়েছে কয়েক কোটি টাকা।
প্রতারণার ফাঁদে ফেলতে টার্গেটদের সাথে মোবাইল ও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে যোগাযোগ করে সখ্যতা গড়ে তুলতো মোরশেদ। তার অন্য সহযোগীদেরও খোঁজা হচ্ছে বলে জানায় র্যাব।
news24bd.tv তৌহিদ