শিশুরা স্বভাবতই সব কথা বলে বোঝাতে পারে না। আর যৌন হয়রানির শিকার হলে সব কিছু বুঝিয়ে বলা আরও কঠিন। পাশাপাশি সব শিশুর পক্ষে বিষয়টি বুঝে ওঠাও সহজ নয়। তাই এর শিকার হলেও সব সময় তা বলে ওঠা সম্ভব হয় না।
কিন্তু মানসিক ও শারীরিকভাবে এর প্রভাব হতে পারে মারাত্মক। তাই শিশুদের মনের কথা বুঝতে অভিভাবকদের ভূমিকা খুবই গুরুত্বপূর্ণ।* শিশুদের পক্ষে যৌন হয়রানি বুঝে ওঠা সহজ নয়। তাই যদি মনে হয় শিশুর কো-থাও অসুবিধা হচ্ছে বা কী সমস্যা হচ্ছে, তা বুঝে উঠতে পারছেন না তা হলে হতে হবে সতর্ক।
* যৌন নিগ্রহের শিকার হলে শরীরে একাধিক লক্ষণ দেখা দিতে পারে। যৌন রোগ ছাড়াও শরীরে কালশিটে, অযাচিত নখের আঁচড় কিংবা জামাকাপড় বা বিছানার চাদরে রক্তের দাগ যৌন নির্যাতনের লক্ষণ।
* যৌন নির্যাতনের শিকার হতে হলে মানসিক ভাবেও তীব্র ক্ষতিকর প্রভাব পড়ে শিশুদের উপর। সন্তানের আচমকা চুপচাপ হয়ে যাওয়া, বাবা-মাকে ছাড়া কোথাও থাকতে না চাওয়া। বাড়িতে একা একা দীর্ঘ ক্ষণ শুয়েবসে থাকা, কিছু বিশেষ আত্মীয় পরিজনদের কাছে না যেতে চাওয়া একেবারেই ভাল লক্ষণ নয়।
সূত্র : আনন্দবাজার
news24bd.tv/এমি-জান্নাত