প্রথম রোজার দিনে দুপুরে বাড়ির ভেতর থেকে ধোঁয়া বেরিয়ে আসছে। ভেতরে কয়েকজন নারীর উচ্চস্বরে কথা শোনা যায়। ভেতরে গিয়ে জানা যায় তেমন কিছু নয়। বাড়িতে লাকড়ির চুলায় আগুন জ্বালিয়ে চলছে রান্না।
বাকিরা খাবারের জন্য অন্য ব্যবস্থা করছিলেন। কারণ রাত ১১টার আগে চুলায় গ্যাসের দেখা মিলবে না। গত ৩ মাস ধরেই এই অবস্থা।
গ্যাসের জন্য এ দুর্ভোগ কবে কমবে তা নিয়েও অনিশ্চয়তায় ভুগছেন সাধারণ মানুষ। অন্যদিকে রান্নায় বিকল্প ব্যবস্থা করতে গিয়ে গুনতে হচ্ছে বাড়তি টাকাও। তাছাড়া গ্যাস না থাকা সত্ত্বেও মাস শেষে বিল পরিশোধও করতে হচ্ছে গ্রাহককে।
সাভারে গ্যস সংকট নিয়ে কথা হয় সাভার তিতাস গ্যাস ট্রান্সমিশন অ্যান্ড ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি লিঃ ব্যবস্থাপক (জোবিঅ) প্রকৌশলী আবু সাদাৎ মোহাম্মদ সায়েম গণমাধ্যমকে বলেন,সংকটের কথা স্বীকার করে তিনি বলেন, এই সংকট তো আছেই। এখন একটু বেশি হচ্ছে। সীমাবদ্ধতা আছে। সংকট সমাধানে কি উদ্যোগ নেয়া হচ্ছে এমন প্রশ্নে তিতাসের এমডি বলেন, আমরা চেষ্টা করছি যত তাড়াতাড়ি সম্ভব সমাধান করতে।
news24bd.tv/এমি-জান্নাত