পাহাড়ে শান্তিকামনা এবং উৎসবের রং ছড়িয়ে মৈত্রী পানি বর্ষণের মধ্যে দিয়ে শেষ হলো পাহাড়ি জনগোষ্ঠীর বর্ষবরণের প্রধানতম উৎসব বৈসাবির তিনদিনের আনুষ্ঠানিক আয়োজন। সাংগ্রাইয়ের শেষ দিনে ছিলো নাচ, গান, নানা রকম খেলার আয়োজনও। বৈচিত্র্যময় বর্ণিল পোষাকে আয়োজনে অংশ নেন ১১টি ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর মানুষ। আনন্দে শামিল হন পর্যটকসহ সব শ্রেণি-পেশার মানুষ।
করোনা মাহামারিতে গত ২ বছর পাহাড়েও আয়োজন হয়নি কোনো উৎসব। দীর্ঘ প্রতীক্ষার পর তাই এবারের বর্ষবরণে উৎসাহ-উদ্দীপনা একটু বেশি। বৈসাবির প্রধানতম উৎসব মারমা জনগোষ্ঠীর সাংগ্রাই।
সাংগ্রাইয়ের শেষ দিনে বান্দরবনের সাংগু নদীতে আয়োজন করা হয় নানা অনুষ্ঠানের।
নৃগোষ্ঠীদের নাচ-গান ছাড়া ছিল বিভিন্ন খেলাধুলার আয়োজন। বর্ণিল এ উৎসবে শরিক হন দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে আসা পর্যটরাও।
এরপর শুরু হয় সাংগ্রাইেয়র প্রধানতম আকর্ষণ পানি খেলা। যেটিকে আয়োজকরা বলছেন, মৈত্রী পানি বর্ষণ। এতে শামিল হন বিদেশি পর্যটকরাও। রঙ্গিন পোষাকে এ খেলায় অংশ নেয় ৮টি দল।
news24bd.tv তৌহিদ