শতবর্ষ আগে, রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর তাঁর রচনাবলীতে প্রকাশ করে গেছেন প্রেম, ভালোবাসা, প্রকৃতি, প্রার্থনার কথা। তুলে ধরেছেন সমাজ উন্নয়ন, বলে গেছেন রাষ্ট্রনীতি ও রাজনীতির তত্ত্বকথাও। যুগ, বছর, শতাব্দী পেরিয়ে যা আজও বর্তমান ও প্রাসঙ্গিক। বিশিষ্টজনেরা বলছেন, কবিগুরুর সাহিত্যভান্ডার মানেই জ্ঞনের অপার সম্ভার, যার বসবাস মানবের মননে ও অনুভূতির সূক্ষ্মতায়।
প্রকৃতি-প্রেম আর ভালোবাসায় মানবমুক্তি খুঁজেছেন রবীন্দ্রনাথ। সৃষ্টির পরতে পরতে ছড়িয়ে দিয়েছেন ব্যক্তিজীবন থেকে রাষ্ট্রীয় সংকট উত্তরণের পথ। তাঁর সৃষ্টিকর্ম বিশ্বের কাছে নতুনভাবে পরিচয় করে দিয়েছে বাংলা সাহিত্য ও সংস্কৃতিকে।
১৮৭৪ সাল, তত্ত্ববোধিনী পত্রিকায় প্রকাশিত হয় রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের প্রথম কবিতা অভিলাষ।
প্রকৃতির নির্মলতা, মানবপ্রেম, অসাম্প্রদায়িক চেতনা বার বার অনুরানিত হয়েছে লেখায়। যুগ, শতাব্দী পেরিয়ে যা আজও প্রাসঙ্গিক।
বছরের দু-একটি দিনক্ষণ নয় বরং রবীন্দ্র চর্চা হওয়া উচিত প্রতিটি দিন। তবেই স্পর্শ করা সম্ভব বিশ্বকবির দার্শনিকতার আসন, রবীন্দ্র জয়ন্তীতে এমনটাই মনে করেন বিশিষ্ট ব্যক্তিরা।
news24bd.tv/রিমু