রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ১৬১তম জন্মজয়ন্তী আজ

সংগৃহীত ছবি

রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ১৬১তম জন্মজয়ন্তী আজ

সুকন্যা আমীর

শতবর্ষ আগে, রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর তাঁর রচনাবলীতে প্রকাশ করে গেছেন প্রেম, ভালোবাসা, প্রকৃতি, প্রার্থনার কথা। তুলে ধরেছেন সমাজ উন্নয়ন, বলে গেছেন রাষ্ট্রনীতি ও রাজনীতির তত্ত্বকথাও। যুগ, বছর, শতাব্দী পেরিয়ে যা আজও বর্তমান ও প্রাসঙ্গিক। বিশিষ্টজনেরা বলছেন, কবিগুরুর সাহিত্যভান্ডার মানেই জ্ঞনের অপার সম্ভার, যার বসবাস মানবের মননে ও অনুভূতির সূক্ষ্মতায়।

প্রকৃতি-প্রেম আর ভালোবাসায় মানবমুক্তি খুঁজেছেন রবীন্দ্রনাথ। সৃষ্টির পরতে পরতে ছড়িয়ে দিয়েছেন ব্যক্তিজীবন থেকে রাষ্ট্রীয় সংকট উত্তরণের পথ। তাঁর সৃষ্টিকর্ম বিশ্বের কাছে নতুনভাবে পরিচয় করে দিয়েছে বাংলা সাহিত্য ও সংস্কৃতিকে।

১৮৭৪ সাল, তত্ত্ববোধিনী পত্রিকায় প্রকাশিত হয় রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের প্রথম কবিতা অভিলাষ।

সময়ের পরিক্রমায়, তাঁর সাহিত্য ভান্ডার ছড়িয়ে পরে বিশ্বময়। আর তিনি হয়ে উঠেন বিশ্বকবি।

প্রকৃতির নির্মলতা, মানবপ্রেম, অসাম্প্রদায়িক চেতনা বার বার অনুরানিত হয়েছে লেখায়। যুগ, শতাব্দী পেরিয়ে যা আজও প্রাসঙ্গিক।

বছরের দু-একটি দিনক্ষণ নয় বরং রবীন্দ্র চর্চা হওয়া উচিত প্রতিটি দিন। তবেই স্পর্শ করা সম্ভব বিশ্বকবির দার্শনিকতার আসন, রবীন্দ্র জয়ন্তীতে এমনটাই মনে করেন বিশিষ্ট ব্যক্তিরা।  

news24bd.tv/রিমু