গুহায় ডুবুরির মৃত্যু হয় যে কারণে

গুহায় ডুবুরির মৃত্যু হয় যে কারণে

নিউজ টোয়েন্টিফোর ডেস্ক

থাইল্যান্ডের উত্তরাঞ্চলের থ্যাম লুয়াং গুহায় দু'সপ্তাহ ধরে আটকে থাকা ১২ কিশোর ও তাদের কোচকে উদ্ধার করা হয়েছে। তিন দফায় অভিযান চালিয়ে তাদের উদ্ধার করা হয়।

গত ২৩ জুন থেকে গুহাটিতে ১২ কিশোর এবং তাদের কোচ আটকা পড়ে। আটকা পড়ার ১০ দিন পর তাদের খোঁজ পাওয়া যায়।

শিশুরা গুহার ভেতরে আটকা পড়ার পর বাতাস নিয়ে দুশ্চিন্তার কোনো কারণ ছিল না।

আরও পড়ুন: গুহায় কী খেয়ে বেঁচে ছিল কিশোররা?

যুক্তরাষ্ট্রে জাতীয় গুহা উদ্ধার কমিশনের সমন্বয়কারী আনমার মির্জা বলেন, বেশিরভাগ গুহাই প্রাকৃতিকভাবে নিশ্বাস নেওয়া যায়। গুহার ভেতরেও বাতাস ঢুকতে ও বের হতে পারে। গুহার যেসব জায়গায় লোকজন যেতে পারে না সেখানে কিন্তু বাতাস প্রবাহিত হয়।

কিন্তু তারপরেও যত দিন পেরিয়েছে বাতাসে অক্সিজেনের মাত্রা কমেছে। গুহার কিশোররা যেখানে আশ্রয় নিয়েছিল সেখানে অক্সিজেনের স্বাভাবিক মাত্রা হওয়ার কথা ছিল ২১ শতাংশ। কিন্তু সেটা নেমে গিয়েছিল ১৫ শতাংশে। পরে বাচ্চাদের সন্ধান পাওয়ার পর তাদের কাছে অক্সিজেন পৌঁছে দিয়েছিল ডুবুরিরা। থাই নেভির সাবেক একজন ডুবুরি গুহার গভীরে অক্সিজেনের বোতল সরবরাহ করে ফেরার পথে নিজেই অক্সিজেনের অভাবে মারা যান।

আরও পড়ুন: থাই গুহাবাস নিয়ে হলিউড চলচ্চিত্র!

(নিউজ টোয়েন্টিফোর/তৌহিদ)