সেন্ট মার্টিনে সীমিত করা হচ্ছে পর্যটক সংখ্যা

নিরাপত্তা ও প্রাকৃতিক পরিবেশ ঠিক রাখতে সেন্ট মার্টিনে সীমিত করা হচ্ছে পর্যটকের সংখ্যা। বাংলাদেশ ট্যুরিজম বোর্ডের সিইও জানান, একদিনে কতজন পর্যটক যেতে পারবেন এবং সেখানে রাত্রী যাপন করতে পারবেন তাও নির্ধারণ করে দেয়া হবে। একইসাথে বহুতল হোটেল-মোটেলের পরিবর্তে পরিবেশবান্ধব থাকার ব্যবস্থা নির্ধারণ করবে সরকার।

যতদূর চোখ যায়, গাঢ় নীল জলরাশি। নীলের বুক ছুঁয়ে সাদা সিগাল পাখির দল। হাত বাড়ালেই সাড়া মেলে ওদের। সেন্ট মার্টিনে যাওয়ার পথে পর্যটকদের হুদয় ছুঁয়ে যায় এই দৃশ্য।

করোনার মধ্যেও পর্যটকদের এই ভীড় প্রমাণ করে কতটা জনপ্রিয় প্রাকৃতিক সৌন্দর্যমন্ডিত সেন্ট মার্টিন। নীল জলরাশির কূল ধরে কেয়াবনে হাটতে কিংবা জোসনা রাতে শান্ত ঢেউয়ের শব্দ শুনতে চাইলে রাতে থাকতে হয় এই দ্বীপে। কিন্তু নিরাপত্তা জনিত কারণে খুব শিগগরি বন্ধ হতে পারে সেই অবাধ সুযোগ।

আরও পড়ুন: মহান বিজয়ের মাস শুরু

বাংলাদেশ ট্যুরিজম বোর্ডের সিইও জাবেদ আহমেদ জানান, প্রাকৃতিক পরিবেশ ঠিক রাখতে হলে পর্যটক যাওয়া ও সেখানে রাত্রী যাপনের সুযোগ কতটুকু রাখা প্রয়োজন তা নির্ধারণ করে দিতে হবে। এর কোন বিকল্প নেই।

ছোট্ট এই দ্বীপের বাসিন্দারা জীবন ও জীবীকা নির্বাহ করেন পর্যটকদের খরচ করে যাওয়া অর্থেই। প্রধান পেশা মৎস আহরণ। আর তাই সবার স্বার্থেই সেন্টমার্টিনের উপর অযাচিত নিষেধাজ্ঞা চান না পর্যটকরা।     সেন্টমার্টিন বন্ধ হলে ক্ষতিগ্রস্থ হবে দেশের পর্যটন খাতও।

news24bd.tv আহমেদ