একদিকে উন্নয়নের নামে রাস্তা খোঁড়াখুড়ি, অন্যদিকে বায়ূ দূষণ, সেই সঙ্গে মশা তো আছেই। সব মিলিয়ে নগরবাসীর দুর্ভোগের যেন শেষ নেই। তাদের অভিযোগ এত সমস্যা দেখারও নেই কেউ। সার্বিক বিষয় বিবেচনা না করে যে কোন উন্নয়ন মূলক কাজ করাকে দূষছেন নগর-পরিকল্পনাবিদরা।
মিরপুরের কালশী এলাকার প্রধান সড়ক। যার অর্ধেকটাই এখন নির্মাণ সামগ্রী আর ভাসমান বাজারের দখলে। যেটুকু আছে তাও ভাঙাচোরা অবস্থা। প্রায় দুই বছর ধরে এখানে চলছে ফ্লাইওভার নির্মাণ কাজ। ফলে ধুলা আর দূষণে পরিপূর্ণ গুরুত্বপূর্ণ এই সড়ক।
চীনে সোনার খনিতে ২২ শ্রমিক আটকা
ভাইরাসের উৎস সন্ধানে চীনে যাবে ডব্লিউএইচওর তদন্তকারী দলঢাকা দুই সিটি কর্পোরেশনের বেশীরভাগ ওয়ার্ডেরই একই দশা। এলাকার ভেতরের রাস্তাগুলোর অবস্থা দেখার যেন কেউ নেই। কোথাও অসমতল রাস্তা আবার কোথাও খোলা ঝুঁকিপূর্ণ ম্যানহোল।
শুধু তাই নয় নগরবাসীর অভিযোগ ২০১৯ সালে মহামারী ডেঙ্গুর পর দুই সিটি কর্পোরেশন মশা নিয়ন্ত্রণে কর্মযজ্ঞের পরও মশা দূর হয়নি।
আগে থেকে সার্বিক বিষয় বিবেচনা করে কোন পরিকল্পনা গ্রহণ না করাকে ভোগান্তির কারণ বলছেন নগর পরিকল্পনাবিদরা। এমন সমস্যা সমাধানে স্বল্প-মধ্যম ও দীর্ঘ মেয়াদী পরিকল্পনা গ্রহণের পাশাপাশি নজরদারীর উপর জোর দিচ্ছেন বিশেষজ্ঞরা।
প্রতিদিনই নগরে বাড়ছে নতুন মানুষের চাপ তার উপর নানা ভোগান্তি, সাধারণ মানুষের প্রশ্ন, এর শেষ কোথায়?
news24bd.tv/আলী