সব দুশ্চিন্তার অবসান ঘটিয়ে শেষ পর্যন্ত ছেলে এইচএসসি পাস করল । নানান আলোচনা-পর্যালোচনা, এই ‘অটোপাস’ এর মূল্য কি হবে-এই চিরস্থায়ী সমালোচনার সুযোগ রয়েই গেল। যারা কৌতুহলী তাদের জন্য বলি, ছেলে জিপিএ ৪.৯২ পেয়েছে। স্বাভাবিক নিয়মে পরীক্ষা হলে সমাজের বহু আকাঙ্খিত জিপিএ ৫ পাওয়ার একটা সম্ভাবনা ছিল।
এসএসসিতে সামান্যর জন্য সেটা মিস হওয়ায় এবারো তা রয়ে গেল। কিন্তু গ্রেড নিয়ে যেহেতু কোনোকালেই আমার মাথাব্যাথা নাই, কাজেই বিষয়টি নিষ্পত্তি হয়েছে এটা ভেবেই খুশি হচ্ছি। মাঝখান থেকে ওদের প্রায় একটা বছর নষ্ট হয়ে গেল।
তাই অনুরোধ রাখতে চাই, এই ব্যাচ যখন বিশ্ববিদ্যালয়ের গণ্ডিতে যাবে তখন তাদেরকে যেন আবার কোন সেশনজটে পড়তে না হয়। বাকি প্রক্রিয়াগুলো এখন দ্রুততার সাথে হোক সেই দাবী করছি।
ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে ১৮ সদস্যের টেস্ট দল ঘোষণা
স্কুলছাত্রীকে ধর্ষণ ও হত্যায় আদালতে জবানবন্দি
অটোপাসে জিপিএ-৫ পেল এক লক্ষ ৬১ হাজার ৮০৭ শিক্ষার্থী
বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়গুলো যেন এই ব্যাচের ছাত্র ছাত্রীদের কে দ্রুত ভর্তির সুযোগ দেন সেই আশা রাখছি। কোভিড-১৯ এইচএসসি ব্যাচের সকলের জন্য ভালোবাসা রইলো। জীবনের বিভিন্ন সময়ে তোমাদের গ্রেড নিয়ে হয়তো কথা শুনতে হতে পারে । তাই ভালো শিক্ষা নিয়ে, ভালো মানুষ হয়ে, সমাজের জন্য, মানুষের জন্য কাজ করার উপযুক্ত করে নিজেকে গড়ে তোল-এই দোয়া করি।
নাজনীন আহমেদ: অর্থনীতিবিদ
news24bd.tv নাজিম