পর্যটক নেই ফ্রান্সে

করোনা ভাইরাস, এক বছর ধরে জনজীবনে স্থবিরতা তৈরি করে রেখেছে। ঘর বন্দি হওয়ার পাশাপাশি আর্থিক ক্ষতির মুখে চাকুরীজীবী, ব্যবসায়িসহ বিভিন্ন শ্রেণিপেশার মানুষ। বিশেষ করে প্যারিস পর্যটন নির্ভর হওয়ায় ক্ষতির পরিমানটাও বেশি।  

পর্যটকদের তীর্থস্থান হিসেবে বিশ্ব নন্দিত প্যারিস শহর এখন অনেকটাই ভুতুড়ে নগরী। নেই আগের মতো প্রাণচাঞ্চল্য আর পথ-ঘাটের ভীড়। যুক্তরাজ্যের নতুন করোনাভাইরাসের ভেরিয়েন্ট শনাক্তের পর দ্বিতীয় দফা দীর্ঘ লকডাউনে পড়েছে ফ্রান্স। উদ্বেগ আর উৎকন্ঠায় সারাক্ষণ ফরাসীরা। চাকরি হারিয়েছেন অনেকেই। ব্যবসায় নেমেছে ধস। ফ্রান্স বাংলাদেশ চেম্বার এর সভাপতি কাজী এনায়েত উল্লাহ জানিয়েছেন আর ছয় সপ্তাহ পরই স্বস্তির আশ্বাস দিয়েছে ম্যাক্রো সরকার।  

যে জায়গায় মিল পাওয়া গেছে বুবলী-দীঘির

সোনালির প্রেমে পড়ে স্ত্রীকে ডিভোর্স দিতে চেয়েছিলেন যেসব তারকারা

পুলিশ হেফাজতে আইনজীবীর মৃত্যু: বিচার বিভাগীয় তদন্তের নির্দেশ

ভাসানচরে যাচ্ছে দুই হাজারের বেশি রোহিঙ্গা

বলা হচ্ছে, দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর সবচেয়ে বড় ক্ষতির মুখে ফ্রান্সের অর্থনীতি। দেশটির রাজস্ব আয়ের বড় অংশই আসে পর্যটন খাত থেকে। মহামারীর প্রাদুর্ভাবে পর্যটক শূণ্য প্যারিস। গেলো এক বছর ধরে এই শিল্প সংশ্লিষ্ট ব্যবসায়ীরাও আর্থিক ক্ষতির কবলে। করোনা মোকাবিলা করে প্যারিস আবারো তার আপন মহিমা ফিরে পাবে, ফিরে আসবে আগের সেই কর্ম চাঞ্চল্য, এমনটাই প্রত্যাশা ফরাসিদের।

news24bd.tv আয়শা