করোনার সংক্রমণ রোধে গত ১৪ এপ্রিল থেকে ৭ দিনের ‘কঠোর লকডাউন’ দেয়া হয়। এরপর সংক্রমণ না কমায় আবারও ৭ দিন বাড়ানো হয় চলমান লকডাউন। লকডাউনের প্রথম দিকে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর কঠোরতা ও মানুষের সচেতনতায় কিছুটা বিধিনিষেধ মানলেও বর্তমানে অনেকই মানছেন না তা।
এদিকে প্রথম দফার লকডাউনের দু’একদিন পরেই ঢাকার রাস্তায় যানবাহন ও মানুষ চলাচল বেশি দেখা যায়। সাতদিন পরের বর্ধিত সেই লকডাউনেও একই চিত্র। বরং আগের চেয়ে যানবাহন ও মানুষ দুটোই বেড়েছে।
গণপরিবহন বন্ধ থাকায় সকালে অনেককেই হেঁটে গন্তব্যের উদ্দেশে যেতে দেখা গেছে। অনেককেই রাস্তায় দাড়িয়ে থাকতে দেখা যায়। রাজধানীর খিলক্ষেত এলাকায় অনেকেই গন্তব্যে যাওয়ার উদ্দেশে প্রাইভেট কার খুঁজছিলো। কেউ বাড়তি ভাড়া দিয়ে প্রাইভেটকারে করে গন্তব্যের উদ্দেশে রওনা হয়েছেন। রাজধানীর প্রায় প্রতিটি সড়কেই ব্যক্তিগত গাড়ির উপস্থিতি ছিলো চোখে পড়ার মতো।
আরও পড়ুন
দরিদ্রদের সহায়তায় প্রধানমন্ত্রীর সাড়ে ১০ কোটি টাকা বরাদ্দ
তীব্র দাবদাহে দেশ, ৪ বিভাগে বৃষ্টির আভাস
রংপুর করোনা হাসপাতালে বরাদ্দকৃত ৫০ আইসিইউ-এর মধ্যে বসেছে মাত্র ২৩টি
উৎসব মুখর পরিবেশে সুনামগঞ্জের হাওরে ধান কাটা শুরু
খিলক্ষেত, বিমানবন্দর ও হাউজবিল্ডিং এলাকায় ব্যক্তিগত গাড়ির চাপে যানজটও দেখা যায়। অন্য দিনের তুলনায় এসব জায়গায় ব্যক্তিগত গাড়ি ছিল অনেক বেশি। এছাড়াও সিএনজি, মোটরসাইকেল ও রিকশার চাপও ছিলো বেশি।
দায়িত্বরত এক ট্রাফিক সার্জেন্ট জানায়, অন্য দিনের তুলনায় রাস্তায় গাড়ির সংখ্যা বেড়েছে। মুভমেন্ট পাস দেখিয়ে অনেকেই নানা অজুহাতে মানুষ বাইরে বের হচ্ছে। জিজ্ঞেস করলে কেউ দেখাচ্ছেন প্রেসক্রিপশন আবার কেউ তর্কে জড়াচ্ছেন।
news24bd.tv আহমেদ