করোনাভাইরাস সংক্রমণ রোধে সরকারের ঘোষিত কঠোর লকডাউনের মধ্যেও রপ্তানিমুখী পোশাক ও বস্ত্র খাতের ব্যবসায়ীরা কারখানা খোলা রাখার অনুরোধ জানিয়েছিলো। তবে সরকার সেটা মেনে নেননি। করোনার সংক্রমণ কমাতে এবার কঠোর অবস্থান নিয়েছে সরকার। সে অনুযায়ী আগামী ৫ আগস্ট পর্যন্ত কারখানা বন্ধই থাকছে।
করোনাভাইরাসের কারণে দুই সপ্তাহ কারখানা বন্ধ থাকলে বিদেশি ক্রেতারা হাত ছাড়া হয়ে যাবে, একইসঙ্গে তৈরি পোশাকের অর্ডার বাতিল ও স্থগিতও হয়েছে। আগামীতে আরও অর্ডার বাতিল ও স্থগিত গেলে নানাভাবে ব্যবসা ক্ষতিগ্রস্ত হবে বলে দাবি করছেন পোশাক ও বস্ত্র খাতের ব্যবসায়ীরা।
আরও পড়ুনবাংলাদেশে আসছে ফেসবুকের বিকল্প সোশ্যাল মিডিয়া
লাশবাহী গাড়ির সঙ্গে ফিরছেন যাত্রীরা
২১ কোটি ডোজ ভ্যাকসিনের ব্যবস্থা করা হয়েছে আইসিইউ না পেয়ে ফিরে যেতে হচ্ছে করোনা রোগীদেরঅন্যদিকে শ্রমিকনেতারা বলছেন, কারখানা বন্ধের অজুহাতে শ্রমিকের জুলাই মাসের বেতন কম দেয়ার সুযোগ খুঁজতে পারেন কারখানার মালিকরা। সে রকম কিছু ঘটলে সরকারের হস্তক্ষেপ লাগবে বলেন তারা।
এবারের লকডাউনে গতকাল শুক্রবার ২৩ জুলাই থেকে আগামী ৫ আগস্ট পর্যন্ত সব ধরনের শিল্পকারখানা বন্ধ থাকবে শেষ পর্যন্ত এটাই সিদ্ধান্ত।
news24bd.tv/এমিজান্নাত