চট্টগ্রামের নোনা ইলিশ যাচ্ছে দেশের বিভিন্ন প্রান্তে

ইলিশের শেষ মৌসুমে চট্টগ্রামের কর্ণফুলী নদীর পাড়েই নোনা ইলিশ তৈরির উৎসব। স্বাদে অনন্য নোনা ইলিশ, তাই চট্টগ্রামের নোনা ইলিশ যাচ্ছে দেশের বিভিন্ন প্রান্তে। কয়েক বছরের তুলনায় এ বছর দাম বেশি পাওয়ায় খুশি উৎপাদনকারী কিংবা বিক্রেতারা।  

ক্রেতারা বলছেন, নোনা ইলিশ সবার পছন্দ। তাই বেড়েছে দামও। চট্টগ্রামের কর্ণফুলী নদীর পাড় ঘেষে অসংখ্য নোনা ইলিশ তৈরির কারখানা।

এভাবে কাঁচা ইলিশের পেট কেটে দেয়া হচ্ছে লবন। সেই লবণ যুক্ত ইলিশ কিছুদিন ফেলে রাখলে মাছের  শরীরের রঙ পাল্টে হবে গোল্ডেন। তখন খাবার উপযোগী হবে নোনা ইলিশ। ইলিশ মৌসুমের শেষ সময়ে  চট্টগ্রামে নোনা ইলিশ তৈরির উৎসব চলছে।

দেশের বিভিন্ন প্রান্তে নোনা ইলিশের চাহিদা বেড়ে যাওয়ায় উৎসাহ বেড়েছে উৎপাদকদের। গত কয়েক বছরের তুলনায় এবার দাম বেশি পাওয়ায় খুশি তারা। ইলিশের ভরা মৌসুমে নোনা ইলিশ সংরক্ষণ করে রাখে শুটকি ব্যবসায়ীরা। তাই চট্টগ্রামের তৈরি হওয়া নোনা ইলিশ ক্রয় করতে ছুটে এসেছে বেপারীরা।

আরও পড়ুন:

বিএনপির আন্দোলনের হাতিয়ারে মরিচা ধরে গেছে: ওবায়দুল কাদের

নির্বাচন নির্বাচন খেলা আর হবে না: মির্জা ফখরুল

রোহিঙ্গাদের নেতা মুহিবুল্লাহ হত্যায় আরও দুইজন গ্রেপ্তার

প্রবাসীদের জন্য নতুন যে নির্দেশনা দিয়েছে সৌদি সরকার

রসনাপ্রিয় বাঙালির পাতে এখন নোনা ইলিশ বিশেষ স্থান করে নিয়েছে। কুমড়ো বা লাউ পাতা দিয়ে নোনা ইলিশের টুকরো মুড়িয়ে ভাজি করে খান অনেকে। আবার নোনা ইলিশ ভুনা বা বিভিন্ন সবজি দিয়েও এই ইলিশের তরকারি রান্না করা যায়। লবণ দিয়ে সংরক্ষণ করা এক কেজি ইলিশ বিক্রি হয় ৮শ থেকে ১ হাজার টাকা পর্যন্ত। দাম বেশি হওয়ায় হতাশ ক্রেতারা।

তবে সাগরে ইলিশের উৎপাদন আরো বাড়লে নোনা ইলিশ বিদেশেও রপ্তানি করা সম্ভব বললেন মৎস্য বিশেষজ্ঞরা।

news24bd.tv নাজিম