২০১৮-১৯ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেটে ৫ দশমিক ৬ শতাংশ মূল্যস্ফীতির লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত জাতীয় সংসদে শেখ হাসিনার উপস্থিতিতে ৪ লাখ ৬৪ হাজার ৫৭৩ কোটি টাকার প্রস্তাবিত বাজেট উপস্থাপন করেন।
সংসদে উপস্থাপনের আগে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে সংসদের কেবিনেট কক্ষে মন্ত্রিসভার বিশেষ বৈঠকে বাজেটটি অনুমোদন করা হয়।
প্রস্তাবিত বাজেটে আমদানি করা চালের দাম বাড়ছে। চাল আমদানিতে শুল্ক রেয়াতি সুবিধা প্রত্যাহার করা হয়েছে। ফলে সব ধরনের চাল আমদানিতে আমদানি শুল্ক ২৫ শতাংশ ও সম্পূরক শুল্ক ৩ শতাংশ প্রযোজ্য হবে। প্রস্তাবিত এই বাজেটে তামাক ও তামাকজাত পণ্যে রপ্তানি শুল্ক প্রত্যাহার করা হয়েছে।
বাজেটে করমুক্ত আয়ের সাধারণ সীমা আগের মতোই আড়াই লাখেই অপরিবর্তিত রাখা হয়েছে। আড়াই লাখ টাকার পর চার লাখ টাকা পর্যন্ত মোট আয়ের ওপর ১০ শতাংশ, পরবর্তী পাঁচ লাখ টাকা পর্যন্ত ১৫ শতাংশ, পরবর্তী ছয় লাখ টাকা পর্যন্ত মোট আয়ের ওপর ২০ শতাংশ ও পরবর্তী ৩০ লাখ টাকা পর্যন্ত মোট আয়ের ওপর ২৫ শতাংশ ও ৩০ লাখের ওপরে মোট আয়ের ওপর ৩০ শতাংশ কর থাকছে।
বৃহস্পতিবার পৌনে একটার দিকে জাতীয় সংসদের অধিবেশনে এ বাজেট পেশ করা শুরু হয়।