টুইটারের নতুন সিইও হিসেবে একজন সিইও নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। এটা মোটেও অবাক হওয়ার বিষয় না। গুগল, আইবিএম, মাইক্রোসফট সহ বহু প্রতিষ্ঠানের সিইও এখন ভারতীয়। আমি বহুবার লিখেছি, ভারতের ছেলে-মেয়েরা আমেরিকার দুইটা সেক্টর দখল করে নিয়েছে।
একটা হলো ট্যাক ইন্ডাস্ট্রি অন্যটা হলো ডাক্তারি পেশা। এছাড়া বহু বায়োট্যাক, ফার্মা প্রতিষ্ঠানের সিইও আছে ভারতীয়।
তাহলে ভারত কেন এতো এতো বিশ্বমানের তরুণ তৈরি করতে পারছে? —কারণ, শিক্ষায় ওরা পরিবর্তন এনেছে। গবেষণায় টাকা ঢালছে। ভারতে আইআইটিগুলো বিশ্বমানের তরুণ তৈরির কারখানায় পরিণত হয়েছে। ভারতের আইআইটিতে যে মানের গবেষণা হয় তার ধারে কাছে নেই বাংলাদেশের বুয়েট এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মতো প্রতিষ্ঠান। ২০২১ সালে এসে বুয়েট, ঢাবি’র মতো প্রতিষ্ঠানে পিএইচডি ছাড়া শিক্ষক হওয়া যায়। —এর চেয়ে অদ্ভুত, উদ্ভট, আত্মঘাতী ও আশ্চর্যতম বিষয় একটা দেশের উচ্চশিক্ষার জন্য কি হতে পারে, আমি জানি না।
আরও পড়ুন:
জাতীয় অধ্যাপক রফিকুল ইসলাম না ফেরার দেশে
আপাতত আমাদের তরুণরা ভারতীয় সিইও দের নাম লিস্ট করবে। তারপর চাকরির ইন্টারভিউর জন্য মুখস্থ করবে। আর একদল তরুণকে দেশ রক্ষার জন্য রাজনীতিতে নামিয়ে মাথার খুলি ভেঙ্গে দেওয়া হবে।
গুড লাক বাংলাদেশ!
news24bd.tv/ তৌহিদ