অনেক ডায়াবেটিস রোগী আছেন, যারা প্রশ্ন করেন ফল নাকি ফলের জুস কোনটা খেলে বেশি উপকার পাওয়া যাবে, আবার অনেকে ফল না খেয়ে ফলের রস পান করতে বেশি পছন্দ করেন। চলুন জেনে নেওয়া যাক কোনটি অধিক ভূমিকা রাখে। খাদ্যের আঁশ বা ফাইবার ডায়াবেটিস রোগী দের জন্য খুবই উপকারী একটা উপাদান। রক্তের শর্করা (ব্লাড সুগার) ও কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণ, ওজন নিয়ন্ত্রণ, সঠিক পরিপাক ক্রিয়া ও হার্টের জন্য খুবই উপকারী ফাইবার। ফলে রয়েছে ফাইবার, ফল যখন আস্ত গ্রহণ করা হয় তখন ফলের আঁশ, ফলে থাকা প্রাকৃতিক চিনির সাথে যুক্ত হয়ে শরীরে ধীর গতিতে শোষিত হয়। এতে করে ফল রক্তের শর্করা নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করে আর পেট ও অনেক সময় ভরা থাকে। কিন্তু ফল কে যখন জুস বানানো হয় তখন ফলে থাকা ফাইবার অনেকটাই কমে যায়, ফাইবার কমে যাওয়ার কারণে ও তরল অবস্থায় থাকার কারণে ফলের প্রাকৃতিক চিনির অধিকাংশ ই শরীরে একবারেই শোষিত...
ফল নাকি ফলের জুস, ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য কোনটি বেশি কার্যকরী?
অনলাইন ডেস্ক

বয়স বাড়লেও পুরুষের যৌবন ধরে রাখে যেসব খাবার
অনলাইন ডেস্ক

বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে পুরুষদের শরীরে নানা পরিবর্তন দেখা দেয়। বিশেষ করে ৪০ বছরের পর থেকে শরীরে টেস্টোস্টেরন হরমোনের মাত্রা কমতে শুরু করে। এই হরমোনটি মূলত পুরুষত্ব, সক্ষমতা, স্মৃতিশক্তি ও মনোযোগ ধরে রাখার জন্য গুরুত্বপূর্ণ। এর ঘাটতির কারণে দেখা দিতে পারে মন খারাপ মেজাজ, স্মৃতিশক্তির দুর্বলতা ও মানসিক অবসাদ। যদিও দৈনন্দিন খাদ্যাভ্যাসে কিছু নির্দিষ্ট খাবার যোগ করলেই শরীরে টেস্টোস্টেরনের স্বাভাবিক উৎপাদন বজায় রাখা সম্ভব। চলুন জেনে নেওয়া যাক এমন কিছু প্রাকৃতিক খাবারের কথা, যেগুলো ৪০ পেরোনোর পরও পুরুষদের যৌন স্বাস্থ্য ও সামগ্রিক কর্মক্ষমতা ধরে রাখতে সাহায্য করে মধু মধুতে রয়েছে বোরোন নামের একটি খনিজ উপাদান, যা টেস্টোস্টেরনের মাত্রা বাড়াতে সাহায্য করে। একই সঙ্গে এটি নাইট্রিক অক্সাইডের মাত্রা ঠিক রেখে ধমনীকে প্রসারিত করে, যা যৌন সক্ষমতা বাড়াতে...
তোতলামি কেন হয়, এর সমাধান কী
অনলাইন ডেস্ক

তোতলামি বলতে কথা বলার স্বাভাবিকতার ছন্দপতন বোঝায়। এ সমস্যা অনেকেরই রয়েছে। যারা কথা বলতে গেলে এক একটি শব্দ বা শব্দের ধ্বনি উচ্চারণের মাঝে অস্বাভাবিক বিরতি নিয়ে থাকেন। কখনো কখনো কারও কথা বলার সময় মুখ ও দেহের ভঙ্গিও অস্বাভাবিক হয়। এ অবস্থায় অনেকে সামাজিকভাবে বিপর্যস্ত হয়ে পড়েন। কারও কারও আবার মানসিক চাপের কারণেও তোতলামো হয়। ঢাকা মেডিকেল কলেজের নাক-কান-গলা বিভাগের সাবেক বিভাগীয় প্রধান অধ্যাপক ডা. এ এফ মহিউদ্দিন খান এই ব্যাপারে একটি সংবাদমাধ্যমের সঙ্গে কথা বলেছেন। এবার তাহলে তার ভাষ্য অনুযায়ী তোতলামো নিয়ে জেনে নেয়া যাক। কেন হয় : স্বরযন্ত্রে শব্দ তৈরি হলেও সেটি শ্রুতিমধুর করতে দাঁত, তালু, জিহ্বা, মুখগহ্বর প্রভৃতির সমন্বয় প্রয়োজন। এ সমন্বয় ও কোন ধ্বনির পর কোন ধ্বনি উচ্চারিত হবে সেটি মস্তিষ্ক নিয়ন্ত্রণ করে। আর এই পুরো প্রক্রিয়ার কোথাও সমন্বয়হীনতা...
মুখে মাছি গেলে কি মানুষের মৃত্যু হতে পারে? কী বলছেন চিকিৎসকরা
অনলাইন ডেস্ক

সম্প্রতি কারিশমা কাপুরের সাবেক স্বামী ও দিল্লির ব্যবসায়ী সঞ্জয় কাপুরের আকস্মিক মৃত্যু ঘিরে আলোচনার ঝড় উঠেছে। জানা যায়, ইংল্যান্ডে পোলো খেলতে গিয়ে হঠাৎ মুখে একটি মাছি ঢুকে পড়ে, যা গলার ভেতর চলে যায়। এরপর শ্বাসকষ্ট ও হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যু হয় তার। এই ঘটনা সামনে আসতেই প্রশ্ন উঠছেমুখে মাছি গেলে কি সত্যিই প্রাণহানির ঝুঁকি থাকে? ভারতের একজন খ্যাতনামা হৃদরোগ বিশেষজ্ঞ ডা. তাপস রায় চৌধুরী জানিয়েছেন, এমন ঘটনা বিরল হলেও একেবারে অসম্ভব নয়। তার মতে, সঞ্জয় কাপুরের মতো শরীরচর্চা বা খেলাধুলার সময় মানুষ নাক ও মুখ দিয়ে গভীরভাবে শ্বাস নেয়। এই সময় যদি কোনো মাছি বা পোকামাকড় মুখে ঢুকে পড়ে এবং তা গলায় চলে যায়, তাহলে তাৎক্ষণিক কাশি হতে পারে। তবে অনেক সময় মাছি বা পোকা সহজে বের হয় না এবং গলার অভ্যন্তরের মিউকাস ঝিল্লি ক্ষতিগ্রস্ত হয়। এতে অস্বাভাবিক রকমের জৈব...
সর্বশেষ
সর্বাধিক পঠিত
সম্পর্কিত খবর