অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের থ্রি জিরো (তিন শূন্য) তত্ত্ব সারা পৃথিবীতে পরিচিত হলেও তার শাসমনামলে এর উল্টো ঘটেছে বলে মন্তব্য করেছেন অধ্যাপক আনু মুহাম্মদ। তিনি বলেন, গত ১০ মাসে লক্ষাধিক বেকারত্ব বেড়েছে শুধু কারখানা বন্ধ করার কারণে আর দারিদ্র্য বেড়েছে ২৫ থেকে ৩০ লাখ। প্রধান উপদেষ্টা হিসেবে তিনি থাকা অবস্থায় তার থ্রি জিরো তত্ত্বের যে উল্টো যাত্রাটা ঘটল, এটা তো তার একটু খেয়াল করা দরকার। এতে তো আমরা খুশি না। আমরা তো চাই যে থ্রি জিরো তত্ত্বটাই অগ্রসর হোক। গতকাল সোমবার (১৬জুন) এক গোলটেবিল বৈঠকে যোগ দিয়ে তিনি এসব মন্তব্য করেন। অধ্যাপক আনু মুহাম্মদ বলেন, এই গণ-অভ্যুত্থানের মধ্যে বৈষম্যহীন বাংলাদেশের একটা স্বপ্ন বা প্রত্যাশা তৈরি হয়েছিল। বৈষম্যের জায়গাগুলোকে অ্যাড্রেস না করে কি গণতন্ত্রের পথে যাওয়া সম্ভব? বৈষম্যহীন পথে যাওয়ার পথ ও পদ্ধতির সঙ্গে একমত...
ড. ইউনূসের আমলেই তার ‘থ্রি জিরো’ তত্ত্বের উল্টো যাত্রা ঘটল : আনু মুহাম্মদ
অনলাইন ডেস্ক

ড. ইউনূসের ওপর মার্কিন সমর্থন কচুপাতার পানির মতো টলটল করছে : রনি
অনলাইন ডেস্ক

সাবেক সংসদ সদস্য, রাজনীতিবিদ ও কলাম লেখক গোলাম মাওলা রনি বলেছেন, প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূসের সঙ্গে যদি মার্কিন সরকারের সম্পর্ক থাকে এবং তার ভিত্তিতে যদি সরকার পরিচালিত হতে থাকে; তাহলে সে সম্পর্কটা অবশ্যই অবশ্যই কচুপাতার পানির মতো টলমল করছে। রনি বলেন, সবাই জানি যে রাষ্ট্রীয় পর্যায়ে আমেরিকার সঙ্গে ড. ইউনূসের একটা ভালো সম্পর্ক রয়েছে। যেটাকে আমেরিকান লবিস্ট বলা হয়। সেই আমেরিকান লবিস্ট গ্রুপ যখন তৃতীয় বিশ্বের কোনো দেশে তাদের পছন্দের মানুষকে রিক্রুট করতে চান, সেই রিক্রুটমেন্টের কতগুলো প্রসিডিউর রয়েছে। তারা যেভাবে ইরানের রেজা শাহকে নিযুক্ত করেছিলেন, তারা যেভাবে সাদ্দাম হোসেনকে তৈরি করেছিলেন, তারা যেভাবে হামিদ কারজাইকে তৈরি করেছিলেন, এ রকম বহু ঘটনা রয়েছে। পরবর্তী সময়ে আবার দেখা গেল যে সময়ের বিবর্তনে এই মানুষগুলো মার্কিন স্বার্থ রক্ষা করতে না...
সমাজকে বিভক্ত করে দিচ্ছেন ড. ইউনূস : আনিস আলমগীর
অনলাইন ডেস্ক

সাংবাদিক ও কলামিস্ট আনিস আলমগীর বলেছেন, ক্ষমতায় এসে প্রথম বক্তৃতায় ড. ইউনূস বলেছিলেনআমি একটা ঐক্যবদ্ধ সমাজ গড়ব, সবাই মিলেমিশে আমরা থাকবো। কিন্তু প্রথম দিন থেকেই আমি বলে এসেছি, ড. ইউনূস এসেছেন আমাদের এই সমাজটাকে টুকরা টুকরা করে দিতে। উনি প্রত্যেকটি কর্মকাণ্ডে আমাদের সমাজকে বিভক্ত করে দিচ্ছেন। সম্প্রতি একটি টক-শো অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন। তিনি বলেন, শেখ হাসিনার আমলে, খালেদা জিয়ার আমলে আমাদের যেটুকু বিভক্তি ছিল, এখন ঘরে ঘরে বিভক্তি। এই বিভক্তির জনক হচ্ছেন উনি। এর খেসারত এই জাতিকে দিতে হবে, তাকেও দিতে হবে। তিনি আরও বলেন, আমাদের এখানে এখন মুক্তিযোদ্ধা নাকি রাজাকার এটা নিয়ে চলছে, হিন্দু না মুসলিম এটা নিয়ে বিভক্তি চলছে। সবকিছু মিলিয়ে দেখতে পাচ্ছি, তিনি যে জাতিকে ঐক্যবদ্ধ করতে চেয়েছেন বা বলছেন সেগুলো ছিল কথার কথা। উনি আসলে এখানে জঙ্গিদের ঐক্যবদ্ধ...
আলোচনা না করলে ভুলগুলো বেরিয়ে আসবে না: মাসুদ কামাল
অনলাইন ডেস্ক

জ্যেষ্ঠ সাংবাদিক ও রাজনৈতিক বিশ্লেষক মাসুদ কামাল বলেন, অনেকে বলে আমি না কি নেগেটিভ লোক। যা কিছু হয় সব না কি নেতিবাচকভাবে দেখি। নেতিবাচকভাবে দেখার ব্যাপার নয়। বিষয়টা হলো আলোচনার বিষয়। আলোচনা করতে হবে। তা না করলে ভুলগুলোও বেরিয়ে আসবে না, অথবা শুদ্ধতম পথের দিকেও আমরা অগ্রসর হতে পারব না। এ দুটোই আমাদের জন্য প্রয়োজন। আমার মনে কী প্রশ্ন জেগেছে, সেটা তো আমাকে উচ্চারণ করতে হবে। আপনি বুঝবেন কীভাবে? না হলে অন্যরা বুঝবেন কীভাবে? আপনার সঙ্গে আমার চিন্তার মিলল কি না সেটাও তো বুঝতে হবে। গতকাল রোববার (১৫ জুন) কথা নামের নিজের ইউটিউব চ্যানেলে তিনি এসব কথা বলেন। সেখানে মাসুদ কামাল বলেন, ড. ইউনূস-তারেক রহমানের বৈঠকে ঘোষিত নির্বাচনের সম্ভাব্য তারিখ থেকে দুজনেই আপস করেছেন। ড. ইউনূস দুই মাস এগিয়ে এসেছেন, আর তারেক রহমান দুই মাস পিছিয়েছেন। উইন উইন সিচুয়েশন...
সর্বশেষ
সর্বাধিক পঠিত