নতুন বছরে যা করার তাগিদ দিচ্ছেন বিশ্লেষকরা

নতুন বছরে যা করার তাগিদ দিচ্ছেন বিশ্লেষকরা

বাবু কামরুজ্জামান

আজকের পর ক্যালেন্ডারের পাতায় নতুন গণণা, নতুন বছর। করোনার অভিঘাত কাটিয়ে ২০২০ এর শিক্ষা কাজে লাগিয়ে অর্থনীতি আবারো ঘুরে দাঁড়াবে এমন প্রত্যাশা সব মহলেই। তবে অর্থনীতি বিশ্লেষকরা বলছেন অর্থনীতি পুনরুদ্ধার ও গতিশীলতা বাড়াতে আগামীতে নিতে হবে নতুন উদ্ভাবনী কৌশল। এক্ষেত্রে গ্রামীণ অর্থনীতি শক্তিশালী করার পাশাপাশি ব্যাপক কর্মসংস্থান নিশ্চিত করার তাগিদ দিয়েছেন বিশ্লেষকরা।

 

সবুজ শ্যামল বাংলার অপরূপ দৃশ্যে চোখ জুড়ালেও কৃষক; শ্রমিক, নগর বন্দর ছাপিয়ে গ্রাম বাংলা জুড়েও ২০২০ ছিল কেবলই আতঙ্ক আর উদ্বেগের। করোনার অভিঘাতে বছরজুড়ে চুর্ণ বিচুর্ণ ছিল অর্থনীতির সব খাত। ফসলের ভালো উৎপাদন হলেও পরিবহণ ও বিপণনে ছন্দপতন ঘটায় অনেক ক্ষেত্রেই ভালো দাম মিলেনি কৃষকের।

বছরজুড়ে বিপর্যস্ত ছিল দেশের ব্যবসা বাণিজ্য, রপ্তানি।

আনুষ্ঠানিক কিংবা অনানুষ্ঠানিক খাতে চাকরি হারিয়েছেন অনেকেই। করোনাকালে কাজ বন্ধ এবং আয় কমে যাওয়ায় প্রতিনিয়ত বেড়েছে নতুন দরিদ্র ও অতিদরিদ্র মানুষের সংখ্যাও। বিপর্যস্ত অর্থনীতিতে ক্ষুদ্র, মাঝারি কিংবা রপ্তানি খাত সবাইকেই মোকাবিলা করতে হয়েছে বাড়তি চ্যালেঞ্জ।

একাধিক সংস্থার গবেষণায় উঠে আসে করোনায় নতুন কর্মসংস্থান বন্ধ থাকার পাশাপাশি ৩৫ শতাংশ পরিবারের কমপক্ষে একজন চাকরি হারিয়েছেন। তাই নতুন বছরে অর্থনীতি পুনরুদ্ধারে উদ্ভাবনীমূলক নীতি পরিকল্পনা এবং তার কার্যকর বাস্তবায়নের তাগিদ অর্থনীতি বিশ্লেষকদের।

অর্থনীতি বিপর্যস্ত থাকলেও ২০২০ সালে মূল্যস্ফীতির খুব বেশি বাড়তি চাপ নিতে হয় নি সাধারণ মানুষকে। এছাড়া করোনাকালেও দেশের মাথাপিছু আয় ছাড়ায় ২ হাজার ডলার।

 


‘জেনারেল সোলাইমানি হত্যায় আরও চাঞ্চল্যকর তথ্য’

‘অনেক ভেবে বুঝেছি- আমাকে আমি অনেক আগেই হারিয়েছি’

রিছাং ঝরনায় পা পিছলে পড়ে ২ পর্যটকের মৃত্যু

স্বামীর 'গোপন অঙ্গ' কেটে বিচ্ছিন্ন করল স্ত্রী!

টয়লেটে যাওয়ার কথা বলে নববধূ উধাও

news24bd.tv / কামরুল