মিয়ানমারে সেনাবিরোধী আন্দোলনে পুলিশের গুলিতে নতুন করে অন্তত ৫ জন বিক্ষোভকারী নিহত হয়েছে। আহত হয়েছে আরো বেশ কয়েকজন।
এ নিয়ে দেশটিতে এখন পর্যন্ত নিহতের সংখ্যা ছাড়ালো ৭০ জন। এমন অবস্থায় মিয়ানমারজুড়ে আরও বড় পরিসরে বিক্ষোভের ডাক দিয়েছে জান্তা বিরোধীরা। আর অস্থিতিশীল অবস্থায় নিজেদের নাগরিকদের যত দ্রুত সম্ভব মিয়ানমার ছাড়ার পরামর্শ দিয়েছে ব্রিটেন।
শুধু দিনেই নয় মিয়ানমারে এখন অভ্যুত্থানবিরোধী বিক্ষোভে গুলি চলছে রাতেও। শুক্রবার রাতে কারফিউ অমান্য করে গ্রেফতার হওয়া আন্দোলনকারীদের মুক্তির দাবিতে বিক্ষোভকারীরা জড়ো হলে পুলিশ এলোপাতাড়ি গুলি ছুড়ে।
শনিবার ভোর হওয়ার আগেই পুলিশের অভিযানে আরো দুজন নিহত হয়। অপরদিকে আরো একজনের মাথায় গুলি লাগলে পরে তার মৃত্য হয়। এছাড়া আরও তিনজন আহত হয়েছে। এসময় নিরাপত্তা বাহিনী বেশ কয়েকজনকে আটক করে।
১৯৮৮ সালে নিহত এক শিক্ষার্থীর মৃত্যুবার্ষিকী ঘিরে শনিবার বড় ধরনের সেনাবিরোধী বিক্ষোভ ডাক দিয়েছে সেনা বিরোধীরা। ওই শিক্ষার্থী নিহতের জেরে তৎকালীন মিয়ানমার সরকারের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ তীব্র হয় এবং গণতন্ত্রের আইকন হিসেবে অং সান সু চি’র আত্মপ্রকাশ ঘটে। শনিবারেও গনতন্ত্রের দাবী নিয়ে দেশটির বড়বড় রাজপথ দখলে রাখে বিক্ষোভকারীরা।
নিখোঁজের ২৭ দিন পর সেপটিক ট্যাংকে মিলল শিশুর মরদেহ
বেরোবির ভিসির কোটি কোটি টাকা লুটপাটের ঘটনার ১১১ অভিযোগ
প্রাইভেট হাসপাতালের মালিকের বিরুদ্ধে আয়া ধর্ষণের অভিযোগ
সুনামগঞ্জে খাস জমি দখল নিয়ে দু'পক্ষের সংঘর্ষ, নিহত ১
এদিকে যুক্তরাষ্ট্র, ভারত, অস্ট্রেলিয়া ও জাপান মিয়ানমারে গণতন্ত্রের পুনরুদ্ধারে এক জোট হয়ে কাজ করার প্রতিজ্ঞার মাঝেই প্রতিনিয়ত চলছে গুলি। সবমিলিয়ে এখন পর্যন্ত গ্রেপ্তার করা হয়েছে ২ হাজারের বেশি মানুষকে। এমন অস্থিতিশীল অবস্থায় নিজেদের নাগরিকদের যত দ্রুত সম্ভব মিয়ানমার ছাড়ার পরামর্শ দিয়েছে ব্রিটেন।
news24bd.tv নাজিম