করোনাভাইরাস অতিমারির চিকিৎসায় খুবই প্রয়োজনীয় হয়ে পড়েছে অক্সিজেন। আশঙ্কাজনক পরিস্থিতিতে তরল অক্সিজেনই বাঁচিয়ে রাখছে অনেক রোগীর প্রাণ। এই পরিস্থিতিতে অক্সিজেন প্ল্যান্টে অস্থিতিশীল পরিস্থিতি তৈরির গোপন তথ্য ছিল গোয়েন্দাদের কাছে। তাই নিরাপত্তায় চট্টগ্রামের ১১টি শিল্প প্রতিষ্ঠানে জোরদার করা হয়েছে নিরাপত্তা ব্যবস্থা।
সোমবার সকালে সীতাকুণ্ড উপজেলায় জিপিএইচ ইস্পাতের অক্সিজেন প্ল্যান্টে পরিদর্শনে যায় শিল্প পুলিশের একটি বিশেষ দল। প্ল্যান্টের নানা স্থাপনা ঘুরে দেখেন তারা।
এসময় শিল্প পুলিশের এসপি মো. সোলাইমান, বলেন, সব সময় কারখানা ও শ্রমিকদের নিরাপত্তায় সতর্ক অবস্থায় আছি। প্রতিদিন শ্রমিকদের গতিবিধির প্রতি লক্ষ্য রাখছি। নিরাপত্তায় বিশেষ ফোর্স মজুদ আছে।
২৫০ টন অক্সিজেন উৎপাদন ক্ষমতা সম্পন্ন এ প্ল্যান্টে ৩০ টন উৎপাদন হয় তরল অক্সিজেন। যা সরবরাহ করা হয় করোনা রোগীর চিকিৎসায়। প্রতিদিন বিনামূল্যে প্রতিষ্ঠানটি রিফিল করে দেড়'শো অক্সিজেন সিলিন্ডার।
আরও পড়ুন:
লন্ডনের টাওয়ার ব্রিজে অঘটন, বন্ধ করতে হল যাতায়াত
আগামী ২০ আগস্ট পবিত্র আশুরা
সিরিজ জয় বঙ্গবন্ধু ও তার পরিবারকে উৎসর্গ করলো টাইগাররা
আবারও আসতে পারে ‘কঠোর লকডাউন’: ওবায়দুল কাদের
করোনার জটিল রোগীর জন্য সারাদেশে প্রতিদিন তরল অক্সিজেনের চাহিদা ২'শ ৩০ টন। যার অধিকাংশ সরবরাহ করে থাকে জিপিএইচ ইস্পাতসহ চট্টগ্রামের ১১টি শিল্প প্রতিষ্ঠান।
ফলে আসন্ন অতিমারি বিপর্যয় ঠেকাতে এটির গুরুত্ব রয়েছে। ফলে এর নিরাপত্তায় বাড়তি জোর দিচ্ছে শিল্প পুলিশ।
news24bd.tv/ নকিব