মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক বলেছেন, এর আগে রাজাকারদের তালিকা তৈরির ক্ষেত্রে আইনগত বৈধতা ছিল না। বর্তমানে পার্লামেন্টে এই আইন পাস হয়েছে। রাজাকারের তালিকা প্রণয়নের কাজ চলছে। বর্তমানে মুক্তিযোদ্ধা যাচাই-বাছাইয়ের কাজ শেষ হয়েছে।
এখন আপিলের কাজ চলছে। উপজেলা কমিটির কাছে কেউ যদি সুবিচার না পায়, তাদের কেন্দ্রীয়ভাবে আপিল করার সুযোগ রয়েছে।শুক্রবার (৬ জানুয়ারি) ফেনীর দাগনভূঞা উপজেলার সিন্দুরপুর ইউনিয়নের রঘুনাথপুর দারুল উলুম মহিউচ্ছুন্নাহ মাদ্রাসার ৯ম আন্তর্জাতিক ইসলামি সম্মেলনে প্রধান অতিথির বক্তব্য শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এসব কথা বলেন।
মন্ত্রী বলেন, ‘যেসব অমুক্তিযোদ্ধা তালিকাতে অন্তর্ভুক্ত হয়েছে, তাদের বিরুদ্ধে কোনো অভিযোগ পেলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
মুক্তিযুদ্ধের প্রজন্ম নামে কিছু সংগঠনের বৈধতা প্রসঙ্গে মন্ত্রী বলেন, ‘এসব সংগঠনের কোনো স্বীকৃতি নেই। যে যা করছে নিজ উদ্যোগে করছে। এগুলোতে সরকারের কোনো অনুমোদন নেই। মুক্তিযুদ্ধ মন্ত্রণালয়ের বা সংসদ থেকেও কোনো অনুমোদন নেই। ’
প্রধান পরিচালক আবু সুফিয়ানের সঞ্চালনায় ইসলামি সম্মেলনে বিশেষ অতিথি ছিলেন পুলিশের সাবেক অতিরিক্ত মহাপরিদর্শক মো. মাহবুব হোসেন, জেলা প্রশাসক আবু সেলিম মাহমুদ-উল হাসান, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার দ্বীন মোহাম্মদ, দাগনভূঞা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা নাহিদা আক্তার তানিয়া, দাগনভূঞা থানার ওসি হাসান ইমাম, এডভোকেট এম শাহজাহান সাজু প্রমুখ।
news24bd.tv/ইস্রাফিল