অস্বাভাবিক মূল্যবৃদ্ধি ঠেকাতে গরুর মাংস ও ডিম আমদানির পরামর্শ দেশের শীর্ষ ব্যবসায়ী চেম্বার এফবিসিসিআইয়ের। শুধু তাই নয় একসাথে অনেক পণ্য আমদানি করে জাতীয় মজুদ গড়ে তোলার দাবি তুলেছেন সংগঠনটির সভাপতি। সরকারের প্রতিনিধিরা অবশ্য বলছেন, গরুর মাংস ও ডিম আমদানি হলে ক্ষতির মুখে পড়বেন খামারিরা।
তবে রমজানে বাজারে শৃঙ্খলা ফেরাতে ব্যবসায়ীদের পাশাপাশি বাজার কমিটিকেও শাস্তির আওতায় আনার হুঁশিয়ারি দিয়েছে ভোক্তা অধিকার অধিদপ্তর।
পবিত্র রমজান মাস আসতে বাকি আরও প্রায় এক মাস। তবে গেলো কয়েক বছরের মতো এবারও রমজানের আগেই নিত্যপণ্যের বাজার অস্থির করার পায়তারা শুরু হয়েছে। এরই মধ্যে কেজিপ্রতি ৫০ টাকা বেড়েছে গরুর মাংসের দাম, কেজিতে ১০০ টাকা পর্যন্ত বেড়েছে মুরগীর দাম পাশাপাশি পাল্লা দিয়ে বাড়ছে ডিমের দামও।
রমজান ঘিরে বাজারে অস্থিরতা কমাতে সব পক্ষের ব্যবসায়ীদের সাথে মত বিনিময়ের চেষ্টা জাতীয় ভোক্তা অধিদপ্তরের।
এফবিসিসিআই সভাপতি জসিম উদ্দিন বলেন, বর্তমান অস্থিরতা কমাতে গরুর মাংস ও ডিম আমদানির কথা বলা হচ্ছে। সেন্ট্রাল বন্ডিং সিস্টেমের মাধ্যমে আমদানিকৃত নিত্যপণ্য মজুদ করে ধীরে ধীরে বাজারে ছাড়ার পরামর্শও দেন তিনি।
ভোক্তা মহাপরিচালক হেলাল উদ্দিন বলেন, এখনই গরুর মাংস ও ডিম আমদানির পক্ষে নয় সরকার। বরং বাজারে শৃঙ্খলা ফেরাতে আরও কঠোর হওয়ার হুঁশিয়ারি দেন।
প্রয়োজনে কিছু পণ্যের শুল্ক কমানোর আশ্বাসও দেন বাণিজ্য সচিব।
news24bd.tv/কামরুল