নাদী মাতৃক বাংলাদেশে অর্থনীতি ও কৃষিতে যুগান্তকারী মহাবিপ্লব ঘটিয়েছিলেন শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান। ক্ষণজন্মা এই রাষ্ট্রনায়কের বহুমাত্রিক অবদান এবং দেশপ্রেমের অক্ষয়-অব্যয় ভূমিকার পুরোভাগজুড়ে মোটাদাগে ছিল খাল খননের মাধ্যমে সবুজ বিপ্লব। তলাবিহীন ঝুড়ির কালিমা থেকে দেশকে অর্থনৈতিক উন্নয়নের অভাবনীয় সাফল্যের সোপানে নিয়ে যান। শহীদ জিয়াউর রহমান দেশকে খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ করার জন্য খাল খনন কর্মসূচি গ্রহণ করেছিলেন। তিনি নিজে খাল খনন করে সবাইকে উদ্বুদ্ধ করে অর্থনৈতিক উন্নয়ন করেছেন। খাদ্য উৎপাদন দিগুণ করে বিদেশে রপ্তানি করেছেন। বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা শহীদ জিয়াউর রহমান সমাজকে সংগঠিত করার এক অনন্য নজির হচ্ছে খাল খনন কর্মসূচি। এই কর্মসূচির মাধ্যমে সমাজের সর্বস্তরের মানুষকে সম্পৃক্ত করা হয়। আপাতদৃষ্টে এ কর্মসূচিকে শুধুই খাল খনন মনে করা...
শহীদ জিয়ার উন্নয়ন দর্শনের পুনর্জাগরণ, তারেক রহমানের হিরণ্ময় পরিকল্পনায়
কবীর আহমেদ ভূঁইয়া

সেনা ম্যাজিস্ট্রেসি বহালে কুচক্রের মাথায় বাজ
সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠনে জেনারেল ওয়াকারের বার্তা
মোস্তফা কামাল

মহলবিশেষ খুব আশায় ছিল, সেনা, নৌ ও বিমানবাহিনী কর্মকর্তাদের ম্যাজিস্ট্রেসি আর থাকছে না। মাঠেও থাকবে না বাহিনীগুলো। এবার ঠিকই তাদের তুলে নেওয়া হবে। এমন আশায় গুড়ে বালি পড়েছে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের প্রজ্ঞাপনে। নতুন সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, ১৪ মে বুধবার থেকে আরও ৬০ দিন মাঠে থাকবে তারা। মাথায় বাজ পড়ার অবস্থা মাঠ থেকে সেনাবাহিনী উঠে যাওয়ার অপেক্ষায় থাকা চক্রটির। মাঠ থেকে সেনা তুলে নেওয়ার পর কত কিছু ঘটানোর আয়োজনই না ছিল তাদের। তাদের এ অপতৎপরতার যথেষ্ট তথ্য ছিল সরকারের কাছে। তাই বাস্তবতার তাগিদ ও সুনির্দিষ্ট তথ্যের আলোকেই সরকারের সেনাসহ যৌথ বাহিনীকে আরও মাঠে রাখার এ সিদ্ধান্ত। সরকারের এ সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপনের পূর্বাপর সময়ে রাজধানীর মিরপুর সেনানিবাসে হয়ে গেল ক্যাপস্টোন কোর্স। জাতীয় গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে বস্তুনিষ্ঠ সংলাপ ও একীভূত চিন্তাধারা বিকাশে এই...
পাখিবান্ধব নগর ও সমাজ গড়ার আহ্বান
দীপংকর বর
অনলাইন ডেস্ক

দূর দিগন্তের ডাকে সাড়া দিয়ে প্রতিবছর কোটি কোটি পরিযায়ী পাখি তাদের প্রজনন ক্ষেত্র অথবা শীতকালীন আশ্রয়ের সন্ধানে হাজার হাজার কিলোমিটার পথ পাড়ি দেয়। এই অসাধারণ যাত্রা শুধুই প্রাকৃতিক প্রেরণায় নয় বরং টিকে থাকার এক নিরন্তর সংগ্রাম। উপযুক্ত আবহাওয়া, খাদ্য এবং বাসস্থানের খোঁজে তারা ছুটে চলে মহাদেশ থেকে মহাদেশে। এই পরিযান এক জটিল এবং বিস্ময়কর প্রক্রিয়া। দিক নির্ণয়, শারীরিক সক্ষমতা এবং অনুকূল পরিবেশ -এই বিষয়গুলো পরিযায়ী পাখিদের সফল যাত্রার জন্য অপরিহার্য। জলাভূমি, বনভূমি, তৃণভূমি এবং উপকূলীয় অঞ্চল-এইসব প্রাকৃতিক আবাসস্থল পরিযায়ী পাখিদের বিশ্রাম, খাদ্য সংগ্রহ এবং সাময়িক আশ্রয় দেওয়ার জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। কিন্তু দুঃখের বিষয়, মানুষের অসচেতনতা এবং পরিবেশের দ্রুত পরিবর্তনের কারণে এই মূল্যবান আবাসস্থলগুলো আজ হুমকির মুখে। পরিযায়ী পাখিদের...
হিট স্ট্রোক বা তাপ-প্রবাহজনিত স্ট্রোক কী?
মোস্তফা কামাল পলাশ
অনলাইন ডেস্ক

হিট স্ট্রোক হল সবচেয়ে গুরুতর তাপজনিত অসুস্থতা। হিট স্ট্রোক হলে মানবদেহ তার তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণ করতে পারে না। শরীরের তাপমাত্রা দ্রুত বৃদ্ধি পায়, ঘাম সৃষ্টির প্রক্রিয়া ব্যর্থ হয় এবং শরীর শীতল হতে অক্ষম হয়। তাপপ্রবাহের সময় মানুষ হিট স্ট্রোকে আক্রান্ত হয় কেন? মানুষের শরীর তাপমাত্রার প্রতি অত্যন্ত সংবেদনশীল। তাপপ্রবাহের সময় দীর্ঘক্ষণ বাইরে থাকলে শরীরের তাপমাত্রা দ্রুত বৃদ্ধি পায় এবং শরীর বিভিন্নভাবে তাপমাত্রা কমানোর চেষ্টা করে। মানবদেহের তাপমাত্রা কমানোর অন্যতম প্রধান প্রক্রিয়া হল ঘাম তৈরি। যখন আমাদের শরীর থেকে বাষ্পীভবনের মাধ্যমে ঘাম শুকিয়ে যায়, তখন তা আমাদের শরীরের তাপমাত্রা কমিয়ে আনে। তবে বাতাসে জলীয়বাষ্পের পরিমাণ ৭৫% এর বেশি হলে মানুষের শরীর থেকে ঘাম শুকাতে পারে না, কারণ ইতিমধ্যে বাতাসের জলীয়বাষ্প ধারণক্ষমতা...
সর্বশেষ
সর্বাধিক পঠিত
সম্পর্কিত খবর