বছরজুড়ে পাওয়া যায় দামে কম গুণে ভরা কলা। কলায় থাকা পটাসিয়াম, ফাইবার ও ম্যাগনেসিয়াম শরীরে জন্য দারুণ উপকারী। তবে আরও কিছু কারণে এই গরমে কলা হতে পারে আদর্শ খাবার।জেনে নেওয়া যাক কারণগুলো- অন্যান্য ফলের তুলনায় কলায় অ্যাসিডের পরিমাণ কম। তাই গরমে যারা অ্যাসিডিটি, মাইগ্রেন বা পায়ের পেশী টানের সমস্যায় ভোগেন, তারা সকালের নাস্তায় কলা রাখলে উপকৃত হবেন। দুপুরের আগেই হালকা কিছু খেতে হয় অনেককে। আর সেটা যদি হয় কলা, তবে প্যাচপ্যাচে গরমেও মন থাকবে প্রফুল্ল। শরীরে দ্রুত শক্তি যোগায় কলা। তাই গরমে যারা দ্রুত কাহিল হয়ে পড়ছেন, তাদের জন্য কলাই আদর্শ ফল। আরও পড়ুন ফিরছে প্রাথমিকের শিক্ষকদের বন্ধ থাকা বিশেষ ভাতা ০২ জুন, ২০২৫ কলার পটাসিয়াম পেশীকে স্বস্তি দেয়। সারাদিনের কাজের পর সন্ধ্যায় বা বিকালের নাস্তায় কলা থাকলে রাতে ভালো ঘুম হবে। গরমে শরীরে পানি...
যেসব জাদুকরি উপকারের জন্য কলা খাবেন
অনলাইন ডেস্ক

লাল রঙের যেসব খাবার হার্টের জন্য ভালো
অনলাইন ডেস্ক

লাল রঙের কিছু সাধারণ খাবার রয়েছে, যেগুলো শুধু চোখ ধাঁধানো নয়, শরীরের জন্যও ভীষণ উপকারী। এসব খাবারে থাকে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, ভিটামিন ও প্রদাহ-বিরোধী উপাদান, যা হৃদরোগের ঝুঁকি কমাতে কার্যকর ভূমিকা রাখে। ভালো খবর হলোএই খাবারগুলো আমাদের খুব চেনা, প্রায় প্রতিদিনের রান্নাঘরেই পাওয়া যায়। তাই হার্টকে সুস্থ রাখতে দৈনন্দিন খাদ্যতালিকায় অন্তত একটি লাল রঙের উপকারী খাবার রাখার পরামর্শ দেন বিশেষজ্ঞরা। কী সেগুলো? চলুন জেনে নেওয়া যাক- টমেটো টমেটোতে প্রচুর লাইকোপিন থাকে, যা টমেটোকে লাল রঙ দেয়। এটি এলডিএল কোলেস্টেরল কমাতে, প্লাক জমা হওয়া রোধ করতে এবং রক্তচাপ কমাতে সাহায্য করে। টমেটো রান্না করলে তা লাইকোপিন শোষণকে বাড়িয়ে তোলে, তাই ঘরে তৈরি টমেটো স্যুপ বা পাস্তা সস খেতেই পারেন। টমেটোর সালাদ নিয়মিত খেলেও উপকার পাবেন। বিট বিটের স্বাদ আপনার পছন্দ না হলেও এর...
ফল নাকি ফলের জুস, ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য কোনটি বেশি কার্যকরী?
অনলাইন ডেস্ক

অনেক ডায়াবেটিস রোগী আছেন, যারা প্রশ্ন করেন ফল নাকি ফলের জুস কোনটা খেলে বেশি উপকার পাওয়া যাবে, আবার অনেকে ফল না খেয়ে ফলের রস পান করতে বেশি পছন্দ করেন। চলুন জেনে নেওয়া যাক কোনটি অধিক ভূমিকা রাখে। খাদ্যের আঁশ বা ফাইবার ডায়াবেটিস রোগী দের জন্য খুবই উপকারী একটা উপাদান। রক্তের শর্করা (ব্লাড সুগার) ও কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণ, ওজন নিয়ন্ত্রণ, সঠিক পরিপাক ক্রিয়া ও হার্টের জন্য খুবই উপকারী ফাইবার। ফলে রয়েছে ফাইবার, ফল যখন আস্ত গ্রহণ করা হয় তখন ফলের আঁশ, ফলে থাকা প্রাকৃতিক চিনির সাথে যুক্ত হয়ে শরীরে ধীর গতিতে শোষিত হয়। এতে করে ফল রক্তের শর্করা নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করে আর পেট ও অনেক সময় ভরা থাকে। কিন্তু ফল কে যখন জুস বানানো হয় তখন ফলে থাকা ফাইবার অনেকটাই কমে যায়, ফাইবার কমে যাওয়ার কারণে ও তরল অবস্থায় থাকার কারণে ফলের প্রাকৃতিক চিনির অধিকাংশ ই শরীরে একবারেই শোষিত...
বয়স বাড়লেও পুরুষের যৌবন ধরে রাখে যেসব খাবার
অনলাইন ডেস্ক

বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে পুরুষদের শরীরে নানা পরিবর্তন দেখা দেয়। বিশেষ করে ৪০ বছরের পর থেকে শরীরে টেস্টোস্টেরন হরমোনের মাত্রা কমতে শুরু করে। এই হরমোনটি মূলত পুরুষত্ব, সক্ষমতা, স্মৃতিশক্তি ও মনোযোগ ধরে রাখার জন্য গুরুত্বপূর্ণ। এর ঘাটতির কারণে দেখা দিতে পারে মন খারাপ মেজাজ, স্মৃতিশক্তির দুর্বলতা ও মানসিক অবসাদ। যদিও দৈনন্দিন খাদ্যাভ্যাসে কিছু নির্দিষ্ট খাবার যোগ করলেই শরীরে টেস্টোস্টেরনের স্বাভাবিক উৎপাদন বজায় রাখা সম্ভব। চলুন জেনে নেওয়া যাক এমন কিছু প্রাকৃতিক খাবারের কথা, যেগুলো ৪০ পেরোনোর পরও পুরুষদের যৌন স্বাস্থ্য ও সামগ্রিক কর্মক্ষমতা ধরে রাখতে সাহায্য করে মধু মধুতে রয়েছে বোরোন নামের একটি খনিজ উপাদান, যা টেস্টোস্টেরনের মাত্রা বাড়াতে সাহায্য করে। একই সঙ্গে এটি নাইট্রিক অক্সাইডের মাত্রা ঠিক রেখে ধমনীকে প্রসারিত করে, যা যৌন সক্ষমতা বাড়াতে...
সর্বশেষ
সর্বাধিক পঠিত
সম্পর্কিত খবর