টানা দুই দফা কমার পর আবারও দেশের বাজারে বাড়ানো হয়েছে স্বর্ণের দাম। এবার ভরিতে ২ হাজার ৩১০ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৭১ হাজার ২৮৬ টাকা নির্ধারণ করেছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস)। সোমবার (৫ মে) সন্ধ্যায় এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে বাজুস। মঙ্গলবার (৬ মে) থেকেই নতুন এ দাম কার্যকর হবে। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, স্থানীয় বাজারে তেজাবি স্বর্ণের (পিওর গোল্ড) মূল্য বেড়েছে। ফলে সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় স্বর্ণের নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে। নতুন দাম অনুযায়ী, দেশের বাজারে প্রতি ভরি (১১.৬৬৪ গ্রাম) ২২ ক্যারেটের স্বর্ণের দাম পড়বে ১ লাখ ৭১ হাজার ২৮৬ টাকা। এছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৬৩ হাজার ৪৯৪ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৪০ হাজার ১৪৩ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ১৫ হাজার ৯০৫ টাকা...
বাড়লো স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
প্রেস বিজ্ঞপ্তি

গ্যাস সংকটে হুমকিতে ৭০ বিলিয়ন ডলারের বিনিয়োগ
অনলাইন ডেস্ক

দেশের রপ্তানি আয়ের শীর্ষ খাত তৈরি পোশাকসহ বস্ত্র খাতের কারখানাগুলোতে হঠাৎ করেই গ্যাস সরবরাহে মারাত্মক সংকট তৈরি হয়েছে। এতে উদ্বিগ্ন হয়ে পড়েছেন শিল্পোদ্যোক্তা এবং রপ্তানিকারকরা। এমন সংকটে পড়ে এ খাতের চার সংগঠনকে গণমাধ্যমে বিজ্ঞাপন দিয়ে সরকারের দৃষ্টি আকর্ষণে বাধ্য হতে হয়েছে। সম্প্রতি প্রকাশিত ওই বিজ্ঞাপনে বলা হয়, গ্যাসের নিরবচ্ছিন্ন সরবরাহের আশ্বাসে গত কয়েক বছরে ৩০০ শতাংশের বেশি গ্যাসের দাম বাড়ালেও গত দুই সপ্তাহ ধরে মারাত্মক গ্যাসসংকটে পড়েছে এ খাতের কারখানাগুলো। এতে অনেক কারখানার উৎপাদন আংশিক এবং পুরোপুরি বন্ধ হয়ে গেছে। আর কারখানাগুলো উৎপাদন চালু রাখতে না পারায় চলমান কার্যাদেশ অনুযায়ী যথাসময়ে পণ্য সরবরাহের জন্য বৈশ্বিক ক্রেতা প্রতিষ্ঠানগুলোকে অতিরিক্ত খরচে উড়োজাহাজে পণ্য সরবরাহ করতে হচ্ছে। এতে রপ্তানিকারকদের বিশাল অঙ্কের আর্থিক...
আমদানি হ্রাসে শিল্পে বিপর্যয়
অনলাইন ডেস্ক

আমদানিতে লাগাম টানার চড়া মূল্য দিচ্ছে দেশের শিল্প খাত। রিজার্ভের পতন ঠেকাতে আমদানিতে লাগাম টেনেছিল কেন্দ্রীয় ব্যাংক, যা দীর্ঘ সময় অব্যাহত ছিল। এতে মূলধনী যন্ত্রপাতি, শিল্পের কাঁচামাল ও মধ্যবর্তী পণ্য আমদানি কমেছে। এর অর্থ হলো বিনিয়োগ কম হচ্ছে। উদ্যোক্তারা বলছেন, আমদানি কমিয়ে ডলার বাজার নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা অর্থনীতির জন্য হিতে বিপরীত হয়েছে। ডলার সংকটে কাঁচামাল আনতে না পেরে, চড়া মূল্য দিয়েও নিরবচ্ছিন্ন জ্বালানি না পেয়ে অনেক কারখানা বন্ধ হয়ে যাচ্ছে। কোনো কোনো কারখানা সক্ষমতার অর্ধেক কার্যক্রম চালাচ্ছে। ফলে সময়মতো ঋণ পরিশোধ করতে না পারায় খেলাপিতে পরিণত হয়ে পড়ছেন ভালো ঋণগ্রহীতারাও। এমন পরিস্থিতিতে গভীর সংকটের মুখে পড়েছে বেসরকারি খাত। দেশের জিডিপি প্রবৃদ্ধি, রাজস্ব, বিনিয়োগ, কর্মসংস্থানসব নিম্নমুখী ধারায় রয়েছে। ব্যবসা-বাণিজ্যের স্থবিরতায়...
শিল্প ব্যবসাকে সব কিছুর ঊর্ধ্বে রাখা উচিত
অনলাইন ডেস্ক

রাজনীতিতে আশা-নিরাশার দোলাচল। এক পক্ষ নির্বাচনের জন্য মরিয়া, আরেক পক্ষ রয়েসয়ে সংস্কার শেষ করে তবেই নির্বাচনের ব্যাপারে একাট্টা। পাল্টাপাল্টি এই অবস্থানের মধ্যেই কিছুটা মনোযোগ হারিয়ে দেশের অর্থনীতি ও ব্যবসা-বাণিজ্য একটি ক্রান্তিকাল পার করছে। বিশেষ করে অর্থনীতির মূল সূচকগুলোর বেশির ভাগই গতিহীন। বলতে গেলে সংকটময় পরিস্থিতির মুখে। আমদানি, ব্যবসা ও বিনিয়োগে মন্দার ফলে রাজস্ব আয়ে বড় ঘাটতি। মূল্যস্ফীতি থামাতে নেওয়া উচ্চ সুদের হারের খড়্গ ভোগাচ্ছে বেসরকারি খাতের ঋণপ্রবাহে। ডলারের উচ্চ দরের প্রভাবে টাকার অবমূল্যায়ন আর গ্যাস, বিদ্যুৎ-জ্বালানির লাগামহীন দামে বেড়েছে ব্যবসার খরচ। আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতির সন্তোষজনক উন্নতি না হওয়া আর আস্থাহীনতায় দেশি-বিদেশি বিনিয়োগ প্রায় তলানিতে। পুঁজিবাজারে সাধারণ বিনিয়োগকারীদের হাহাকার। চোখের সামনে প্রতিদিন...
সর্বশেষ
সর্বাধিক পঠিত
সম্পর্কিত খবর